বিজ্ঞান
পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘... আরো পড়ুন পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘র্যায়েথন’ এর একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অনেকের মত তিনিও... আরো পড়ুন পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘র্যায়েথন’ এর একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অনেকের মত তিনিও আমেরিকান নেভি-তে খণ্ডকালীন দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ইলেকট্রনিক্সের জিনিয়াস হিসেবে তাঁর বেশ নামডাক হয়। ১৯৪৫ সালের কথা, স্পেন্সার একটি ‘ম্যাগ্নেট্রন’ নিয়ে নাড়াচাড়া করছিলেন। ‘ম্যাগ্নেট্রন’ রাডারে অণুতরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ এর উৎস হিসেবে কাজ করত। দুটি চৌম্বক ক্ষেত্রের পারস্পরিক ক্রিয়ার ফলে এক ধরণের উচ্চ কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট তরঙ্গ নির্গত হয়। তখনও পর্যন্ত ‘ম্যাগ্নেট্রন’ ব্যবহৃত হত রাডারের পাওয়ার সোর্স বা শক্তির উৎস হিসেবে। যাহোক, ম্যাগ্নেট্রন নিয়ে কাজ করার সময় মিঃ স্পেন্সার তার প্যান্টের চারপাশে পুড়ে যাওয়ার একটা অনুভূতি পেলেন। তিনি লক্ষ্য করলেন তার পকেটে থাকা চকোলেট-এর বারটি গলে যাচ্ছে। তাঁর বুঝতে বাকি রইলো না যে ম্যাগ্নেট্রন নিঃসৃত মাইক্রোওয়েভ থেকেই এই ‘... আরো পড়ুন
বিজ্ঞানের জাদুর ভূবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভূবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গনিতে... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভূবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গনিতের নানান মজার মজার ম্যাজিকাল এক্সপেরিমেন্ট। ক্ষুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন ম্যাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজিক দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দাও বন্ধুদের।১। ফুল রাঙ্গানোঃ বন্ধুরা! পৃথিবীতে আমরা নানান রঙের নানান বাহারের ফুল দেখি। আমাদের কারো প্রিয় লাল রঙের ফুল, আবার কারো প্রিয় নীল ফুল, আবার কারো পছন্দ হলুদ রঙের ফুল। যে কোন ফুলের রং কিন্তু তুমি নিজেই পাল্টে তোমার পছন্দমতো রঙে রাঙিয়ে তুলতে পারো। এসো দেখি কিভাবে ফুল পছন্দমত রঙ্গে রাঙ্গানো যায়।আমরা জানি, গাছ মূলের মাধ্যমে পানি ও খাবার গ্রহণ করে। গাছের কাণ্ডে জাইলেম ভেসেল নামে এক ধরণের টিস্যু থাকে। জাইলেম ভেসেল মূল থেকে গাছের বিভিন্ন অংশে পানি পরিবহণ করে। এরপর সালোক-সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় সবুজ পাত... আরো পড়ুন
আমাদের অনেকেরই জীবনের লক্ষ্য ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। বিজ্ঞানকে সঠিক উপায়ে ব্যবহার করে ই... আরো পড়ুন আমাদের অনেকেরই জীবনের লক্ষ্য ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। বিজ্ঞানকে সঠিক উপায়ে ব্যবহার করে ইঞ্জিনিয়াররা অনেক নতুন নতুন জিনিস তৈরি করে। মানুষের মত বুদ্ধিমান প্রানী... আরো পড়ুন আমাদের অনেকেরই জীবনের লক্ষ্য ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। বিজ্ঞানকে সঠিক উপায়ে ব্যবহার করে ইঞ্জিনিয়াররা অনেক নতুন নতুন জিনিস তৈরি করে। মানুষের মত বুদ্ধিমান প্রানী যদি আবার বিজ্ঞান ব্যবহার করে তাহলে তা সত্যিই অস্বাধারণ (বানানটি ভুল হলেও আমরা ইচ্ছে করে এটি ব্যবহার করছি!) কিছু হিসাবে তৈরি হয়। তবে শুধু মানুষ নয়। আমাদের এই পৃথিবীতে আরো অনেক ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে যাদের কর্মকান্ড হয়তো আমরা তেমন ভালো জানিনা বা ভেবে দেখিনা। তাদের কর্মকান্ড মানুষের থেকে কোন অংশে কম নয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে এক কথায় বিস্ময়কর! তেমনি এক প্রাকৃতিক ইঞ্জিনিয়ারের কাজ বর্ননা করবো আজ। আরো পড়ুন
বিস্ফোরক দ্রব্যাদির গবেষনা খুব সহজ নয়, নয় হাসি তামাশার ব্যপারও। "আলফ্রেড নোবেল... আরো পড়ুন বিস্ফোরক দ্রব্যাদির গবেষনা খুব সহজ নয়, নয় হাসি তামাশার ব্যপারও। "আলফ্রেড নোবেল" একজন সুইডিশ রসায়নবিদ ও প্রযুক্তিবিদ। ডিনামাইট আবিষ্কার ছিল তাঁর অনে... আরো পড়ুন বিস্ফোরক দ্রব্যাদির গবেষনা খুব সহজ নয়, নয় হাসি তামাশার ব্যপারও। "আলফ্রেড নোবেল" একজন সুইডিশ রসায়নবিদ ও প্রযুক্তিবিদ। ডিনামাইট আবিষ্কার ছিল তাঁর অনেক পরিশ্রমের ফসল। নাইট্রোগ্লিসারিন কে সুস্থির রাখতে, এমন একটি বিস্ফোরক তরল নিয়ে গবেষনা করতে গিয়ে নোবেল ও অন্যান্য কর্মীরা সম্মুখীন হয়েছিলেন অনেক দুর্ঘটনার যা একটি চরম বিপর্যয় ডেকে এনেছিলো। ১৮৬৪ সালে সুইডেনের স্টকহোমে একটি বিস্ফোরনে নোবেল তাঁর ভাই ছোট ভাই সহ হারান কিছু সহকর্মীকেও। কেউ জানতো না আসলে কি করে এই বিস্ফোরন ঘটেছিল। কিন্তু অনেক সন্দেহের ভিড়ে তাঁকেই ঠেলে দেয়া হল এই কারন অনুসন্ধানে এবং এই রকম বিস্ফোরক দ্রব্য কে নিরাপদ ভাবে রাখার উপায় বের করার জন্যে। নাইট্রোগ্লিসারিন এর অস্থিতিশীলতার এই নতুন ধর্মের সাথে নোবেল লাগাতর অনেক গুলো পরীক্ষা করলেন এই বিস্ফোরনের কারন বের করতে এবং এই সব পদার্থকে নিরাপদ রাখতে। কেউ এমনও বলে থাকেন যে, পরবর্তীতে... আরো পড়ুন
ক্ষুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন মাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজি... আরো পড়ুন ক্ষুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন মাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজিক দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দাও বন্ধুদের। ১। বইয়ের শক্তিঃ গুণীজনেরা বলেন, “অসি... আরো পড়ুন ক্ষুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন মাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজিক দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দাও বন্ধুদের। ১। বইয়ের শক্তিঃ গুণীজনেরা বলেন, “অসির চেয়ে মসি বড়”। অর্থাৎ, অস্ত্রের চেয়েও লেখনী শক্তিশালী। এই অন্তর্নিহিত অর্থে নয়, বরং আজ আমরা দেখব বইয়ের বাহ্যিক শক্তির একটি বাস্তব উদাহরণ।এমনই একটি পরীক্ষা করেছিল ডিসকভারী চ্যানেলের একটি দল। চার-পাঁচজন মিলে ২০০ কেজি ওজনের বল দিয়েও তারা আলাদা করতে পারেনি বই দুটোকে। এরপর গাড়ি দিয়ে শেষ চেষ্টা চালায়। শেষমেশ ৬১৫ কেজি ওজনের বলে একটি বই ছিঁড়ে যায়। তবে বই দুটির মধ্যখান না বরং একটি বইয়ের একপাশ ছিঁড়েছিল।বইদুটি আলাদা না হওয়ার মূল কারন হল ঘর্ষন বল। একটি তল যখন আরেকটি তলের উপর চলতে চায়, তখন তলদ্বয়ের স্পর্শতলে বলের বিপরীতে ঘর্ষন বল কাজ করে। এই ঘর্ষন বল বস্তুকে চলতে বাধা দেয়। আমরা যখন দুটি বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোকে কিছু কিছু করে একে অপরের উপর রেখেছিলাম, তখন অসংখ্য... আরো পড়ুন
আচ্ছা বল তো, অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের নাম 'অ্যান্টার্কটিকা' কেন হলো? আসলে পৃথিবী... আরো পড়ুন আচ্ছা বল তো, অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের নাম 'অ্যান্টার্কটিকা' কেন হলো? আসলে পৃথিবীর সর্ব উত্তরের মেরু এলাকাকে বলে আর্কটিক। এর বিপরীত হল অ্যান্টার্কটিক।... আরো পড়ুন আচ্ছা বল তো, অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের নাম 'অ্যান্টার্কটিকা' কেন হলো? আসলে পৃথিবীর সর্ব উত্তরের মেরু এলাকাকে বলে আর্কটিক। এর বিপরীত হল অ্যান্টার্কটিক। আর সেখান থেকেই অ্যান্টার্কটিকা। উত্তর মেরু এলাকার নাম কেন আর্কটিক হলো তা বলার এখন সময় নেই, কেননা আগে সংবাদ ব্যাপিত করতে হবে। তো অ্যান্টার্কটিকার কোন খবর আছে নাকি? হ্যাঁ, আছে। তবে খবরের আগে যোগ করতে 'দুঃ' নামক বিশেষণ। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন মহাসাগরের উষ্ণ পানির কারণে গলে যাচ্ছে পূর্ব অ্যান্টার্কটিকার সবচেয়ে বড় হিমবাহ টটেন গ্ল্যাসিয়ার। টটেন গ্ল্যাসিয়ারের উচ্চতা ২০ ফুট (৬ মিটার)। এটি লম্বায় ১২০ কিলোমিটার ও প্রস্থে ৩০ কিলোমিটারেরও বেশি। ভ্রমণ ফেরত বিজ্ঞানী দলের স্টিভ রিনটল জানান, আমরা হিমবাহটির সামনের দিকের তাপমাত্রা পরিমাপ করেছি। এই তাপমাত্রা হিমবাহ গলানোর জন্য যথেষ্ট। হিমবাহটির কাছে উষ্ণ স্রোতের ধারা পৌঁছানোর অর্থ হচ্ছে জলবা... আরো পড়ুন
এবার চল মেঘ নিয়ে কিছু জানি। প্রচন্ড গরম ও সূর্যের তাপে বাষ্পীভূত জলীয় বাষ্প উপরে... আরো পড়ুন এবার চল মেঘ নিয়ে কিছু জানি। প্রচন্ড গরম ও সূর্যের তাপে বাষ্পীভূত জলীয় বাষ্প উপরে উঠে ধীরে ধীরে জমা হতে থাকে। একসময় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বরফ স্ফটিকে পরিণত হ... আরো পড়ুন এবার চল মেঘ নিয়ে কিছু জানি। প্রচন্ড গরম ও সূর্যের তাপে বাষ্পীভূত জলীয় বাষ্প উপরে উঠে ধীরে ধীরে জমা হতে থাকে। একসময় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বরফ স্ফটিকে পরিণত হয়। এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্ফটিকগুলো উপরের দিকে উঠতে থাকে এবং এক সময় ক্ষুদ্র থেকে মাঝারি এবং মাঝারি থেকে বড় স্ফটিকে পরিণত হয়ে অভিকর্ষের টানে মাটিতে পরে (যা শিলাবৃষ্টি নামে পরিচিত)। এটা অনেকটাই তোমার মত। তুমি পরীক্ষার আগের রাতে মুখস্থ করে মাথা ভার কর, আর পরীক্ষার হলে গিয়ে সেই ভারমুক্ত হও, পরের দিনে আবার সেই একই কাহিনী। ক্ষুদ্র স্ফটিকগুলোর ঊর্ধ্বগতি আর বড় স্ফটিকগুলোর নিম্নগতির ফলে তারা পরস্পরের সাথে ধাক্কা খায় এবং তাদের মধ্যে চাজের্র আদান-প্রদান ঘটে। ফলে মেঘের ওপরের অংশ ধনাত্মক (+) এবং নিচের অংশ ঋণাত্মক (-) চার্জে চার্জিত হয় (অনেকটা অলিম্পিক ব্যাটারির মত)। আরো পড়ুন
বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গণিতের... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গণিতের নানান মজার মজার ম্যাজিকাল এক্সপেরিমেন্ট। খুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন ম্যাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজিক দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দাও বন্ধুদের। Wi-Fi অগ্নিশিখা : Wi-Fi ইন্টারনেটের সাথে নিশ্চয়ই পরিচয় আছে তোমাদের। কোন প্রকার তারের সাহায্য ছাড়াই রাউটার থেকে ইন্টারনেট সিগন্যাল চারদিকে ছড়িয়ে দেয়া হয়। Wi-Fi সমৃদ্ধ যেকোন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস সেই সিগন্যাল গ্রহণ করে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হয়। কিন্তু ডর-ঋর অগ্নিশিখার সাথে তোমাদের পরিচয় আছে কি? হ্যাঁ, লাইটারের কোনরকম স্পর্শ ছাড়াই দূর থেকে মোমবাতি জ্বালানো যায়। অর্থাৎ, স্পর্শ ছাড়াই আগুন লাইটার হতে বাতাসের মধ্যদিয়ে মোমবাতিতে চলে যাবে। চল, দেখে নিই মজার এই ম্যাজিকটি।যা লাগবে- একটি মোমবাতি, একটি... আরো পড়ুন
বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকছে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকছে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গণিতের... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকছে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গণিতের নানান মজার মজার ম্যাজিকাল এক্সপেরিমেন্ট। খুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন ম্যাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজিক দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দাও বন্ধুদের! আজকে আমরা শিখবো কিভাবে ১০ মিনিটে ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে একটি ত্রিমাত্রিক হলোগ্রাম তৈরি করা যায়। যা যা লাগবে ১. সিডি কভার এর এর স্বচ্ছ অংশ ২. প্লাস্টিক কাটার জন্য কাঁচি বা ধারালো কোন বস্তু ৩. কলম বা পেন্সিল ৪. স্কেল ৫. গ্রাফ পেপার ৬. টেপ বা গ্লু যেভাবে তৈরি করবে... ১. প্রথমে গ্রাফ পেপারে কলম ও স্কেল দিয়ে চিত্রের মত করে একটি ট্রাপিজিয়াম আঁকো। (ট্রাপিজিয়ামটির ভূমি ৬ সেমিঃ, ওপরের বাহু ১ সেমিঃ এবং উচ্চতা ৩.৫ সেমিঃ হতে হবে।) ২. এবার গ্রাফ পেপারে অঙ্কিত ট্রাপিজিয়ামটি কেটে নাও। এবার এই ট্রাপিজিয়াম পেপ... আরো পড়ুন