ভূবিজ্ঞান
কি এক বিদঘুটে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে এখন সবার মাঝে। কিছু একটা নড়লেই মনে হয় এই বুঝি... আরো পড়ুন কি এক বিদঘুটে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে এখন সবার মাঝে। কিছু একটা নড়লেই মনে হয় এই বুঝি ভূমিকম্প হলো, পড়ি কি মরি করে সবার সে কি ছোটাছুটি। নেপালের ভূমিকম্পের ভ... আরো পড়ুন কি এক বিদঘুটে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে এখন সবার মাঝে। কিছু একটা নড়লেই মনে হয় এই বুঝি ভূমিকম্প হলো, পড়ি কি মরি করে সবার সে কি ছোটাছুটি। নেপালের ভূমিকম্পের ভয়াবহতা আমাদের মনে বেশ আতংক ধরিয়ে দিয়েছে। একদিকে ভূমিকম্পের ভয় অন্যদিকে ভাগ্নে আয়ানের প্রশ্নের পর প্রশ্ন আমার জীবন একেবারে নয়ছয় করে দিয়েছে। ভূমিকম্প কেন হয়? কে ধাক্কা দেয়? মাটির নিচে কি দৈত্য আছে? কেন সে ধাক্কা দেয়? ইত্যাদি হাজারো প্রশ্ন আয়ানের। এসব প্রশ্ন কমবেশী আমাদের সবার মনেই ঘুরপাক খায়। এসো বন্ধুরা আজকে আমরা জানার চেষ্টা করবো ভূমিকম্প কি? কেন হয়? কিভাবে হয়? হলে পরে আমাদের কি করা উচিত? ইত্যাদি। মজার বিষয় কি জানো? আমরা সারাক্ষন ভুমিকম্পের উপরেই আছি। প্রতিবছর প্রায় ৫ লক্ষবার ভূমিকম্প হয়। সে হিসেবে দিনে প্রায় ১৩৭০ বার। ঘন্টায় ৫৭ বার। তার মানে প্রায় প্রতি মিনিটেই ভূমিকম্প হচ্ছে। ভাগ্য ভালো এর বেশীরভাগই আমরা টের পাইনা। কারণ সেগুলো খুব কম মাত্রা... আরো পড়ুন
ফল্ট লাইনে তিন ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। তিনটি কারণেই ভূমিকম্প হয়ে থাকে। এই ধরনের ঘট... আরো পড়ুন ফল্ট লাইনে তিন ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। তিনটি কারণেই ভূমিকম্প হয়ে থাকে। এই ধরনের ঘটনাকে বিচ্যুতি বলে। তিনটি বিচ্যুতি হল অভিসারী বা এক কেন্দ্রাভিমুখী, রিভ... আরো পড়ুন ফল্ট লাইনে তিন ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। তিনটি কারণেই ভূমিকম্প হয়ে থাকে। এই ধরনের ঘটনাকে বিচ্যুতি বলে। তিনটি বিচ্যুতি হল অভিসারী বা এক কেন্দ্রাভিমুখী, রিভার্স বা অপসারী এবং ঘর্ষণ বা স্ট্রাইক স্লিপ বিচ্যুতি। ভূ-অভ্যন্তরের টেকটনিক প্লেটের মাঝে বিচ্যুতি ঘটলে হয় অভিসারী বিচ্যুতি, দুটো প্লেট সঙ্কুচিত হলে ঘটে রিভার্স তথা উল্টো বিচ্যুতি, আর পাশাপাশি সরে গেলে ঘটে স্ট্রাইক স্লিপ তথা ঘর্ষণ বিচ্যুতি। লক্ষ লক্ষ ভূমিকম্পের মধ্যে মাত্র ১% আমরা আমাদের নানান যন্ত্র ও টেকনোলজির মাধ্যমে নির্ণয় করতে পারি। বেশির ভাগ ভূমিকম্প আমরা টেরই পাই না। এর কারণ কী হতে পারে? এর কারণ হলো মহান সৃষ্টিকর্তার দয়া। আল্লাহ তায়ালা বলেন “আমি পাহাড়গুলোকে গেড়ে দিয়েছি পেরেকের মত” (সূরা নাবা:৭), তিনি আরো বলেন “আর আমরা পৃথিবীতে সৃষ্টি করে দিয়েছি পাহাড় পর্বত, যাতে করে পৃথিবী তাদেরকে নিয়ে এদিক সেদিক ঢলে না পরে” (সূরা আম্বিয়া:৩১)। এছাড়া তিনি... আরো পড়ুন
সৃষ্টিজগতের অপার বিস্ময়ের মধ্যে অন্যতম বিস্ময়কর স্থান হচ্ছে পৃথিবী যার চার ভাগের... আরো পড়ুন সৃষ্টিজগতের অপার বিস্ময়ের মধ্যে অন্যতম বিস্ময়কর স্থান হচ্ছে পৃথিবী যার চার ভাগের তিন ভাগই জলরাশি দ্বারা বিস্তৃত। জলভাগকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আরেক বি... আরো পড়ুন সৃষ্টিজগতের অপার বিস্ময়ের মধ্যে অন্যতম বিস্ময়কর স্থান হচ্ছে পৃথিবী যার চার ভাগের তিন ভাগই জলরাশি দ্বারা বিস্তৃত। জলভাগকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আরেক বিস্ময়কর জগৎ। সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবীর জীবজগত তাদের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখছে। সৌরশক্তিকে কাজে লাগিয়ে গাছপালা পানি ক্লোরোফিল, কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন করে থাকে যা আমাদের শরীরে বিভিন্ন উপায়ে প্রবেশ করে বেঁচে থাকার শক্তি যোগান দেয়। সাধারণত জীব খাদ্যের জন্য সৌর শক্তির উপর নিভর্রশীল। কিন্তু প্রশ্ন হলো গভীর সমুদ্রে সৌরশক্তি না পৌঁছানোর দরুন কীভাবে সামুদ্রিক জীব-জগত গভীর সমুদ্রে তাদের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখে? রহস্যময় পৃথিবীতে যেন রহস্যের কোনো শেষ নেই। এটিও রহস্য বটে। মূলত এখানে একধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয় যা কেমোসিনথেসিস (রাসায়নিক সংশ্লেষন) নামে পরিচিত। এই বিক্রিয়ার ফলে সামুদ্রিক জীব-জগত খাদ্য প্রস্তুতের জন্য প্রয়োজনীয় ক... আরো পড়ুন
ভেতরের তারুণ্যকে ধরে রাখার বাসনা কার না হয়? কবি চায় বার্ধক্যের জীর্ণাবরণের ভিতরে... আরো পড়ুন ভেতরের তারুণ্যকে ধরে রাখার বাসনা কার না হয়? কবি চায় বার্ধক্যের জীর্ণাবরণের ভিতরেও মেঘলুপ্ত সূর্যের ন্যায় প্রদীপ্ত যৌবন। আর আমাদের ধরিত্রী যেন ঠিক এ উপ... আরো পড়ুন ভেতরের তারুণ্যকে ধরে রাখার বাসনা কার না হয়? কবি চায় বার্ধক্যের জীর্ণাবরণের ভিতরেও মেঘলুপ্ত সূর্যের ন্যায় প্রদীপ্ত যৌবন। আর আমাদের ধরিত্রী যেন ঠিক এ উপমারই এক মূর্ত প্রতিরুপ। কেননা বাস্তবিকই পৃথিবীর কেন্দ্রের বয়স কিন্তু তার পৃষ্ঠের সাথে সমান তালে বেড়ে চলেনি। বরং হিসাব-নিকাশ শেষে পৃথিবীর কেন্দ্রের বয়স বের হচ্ছে এর পৃষ্ঠের তুলনায় ঠিক ২.৫ বছর কম। এখন খুব স্বাভাবিক ভাবেই মনে প্রশ্ন চলে আসবে- ভূপৃষ্ঠ আবার ভূকেন্দ্র থেকে বয়সে বড় হয় কীভাবে? বরং কেন্দ্রের বয়সই বেশি হওয়া উচিত। আর এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আমদের যথারীতি দ্বারস্থ হতে হবে বর্তমান সময়ের অন্যতম সফল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ‘আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব’-এর কাছে। আরো পড়ুন