বিজ্ঞানেরইতিহাস সম্পর্কিত কন্টেন্ট সমূহ
৩ টি ব্লগ
চাঁদ নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনা কেবল সাহিত্যের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। মানুষ সৃষ্... আরো পড়ুন চাঁদ নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনা কেবল সাহিত্যের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। মানুষ সৃষ্টির শুরু থেকেই চাঁদ নিয়ে স্বপ্ন দেখেছে আর অন্তরে চাঁদে যাবার স্বপ্ন পো... আরো পড়ুন চাঁদ নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনা কেবল সাহিত্যের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। মানুষ সৃষ্টির শুরু থেকেই চাঁদ নিয়ে স্বপ্ন দেখেছে আর অন্তরে চাঁদে যাবার স্বপ্ন পোষণ করেছে। এভাবে যে কত মানুষ স্বপ্ন বুকে নিয়েই পরপারে চলে গেল তার খোঁজ আর কে রাখে। তবে আমরা সৌভাগ্যবান বলা চলে। বলতে গেলে আমাদের চোখের সামনেই চাঁদের বুকে পা রাখার দৃশ্য অবলোকন করতে পেরেছি। আর বলা যায় না, কপালে থাকলে আমাদের মধ্য থেকেই কেউ হয়তো চাঁদে পা রাখবে ইনশাআল্লাহ। আরো পড়ুন
আমরা এখন বাস করছি আধুনিক যুগে। বিজ্ঞান আমাদের জন্য আরও অনেক চমক বাকি রেখেছে সামন... আরো পড়ুন আমরা এখন বাস করছি আধুনিক যুগে। বিজ্ঞান আমাদের জন্য আরও অনেক চমক বাকি রেখেছে সামনে। জানি না পৃথিবীর আর কতটুকু সময় বাকি রয়েছে। কিন্তু যতদিন এই মানবসভ্যত... আরো পড়ুন আমরা এখন বাস করছি আধুনিক যুগে। বিজ্ঞান আমাদের জন্য আরও অনেক চমক বাকি রেখেছে সামনে। জানি না পৃথিবীর আর কতটুকু সময় বাকি রয়েছে। কিন্তু যতদিন এই মানবসভ্যতা টিকে থাকবে ততদিন আবিষ্কার রথ চলতেই থাকবে। তাই সময় এখন এগিয়ে যাওয়ার। কিন্তু আমি এখন কিছু বকবক করবো আদি যুগের একটি সভ্যতা এবং তাদের কিছু অসাধারণ আবিষ্কার নিয়ে। আর এটি হলো মেসোপোটেমীয় সভ্যতা। যাদের ইতিহাস নিয়ে সামান্য জ্ঞান আছে তারা হয়তো এই সভ্যতার নাম শুনে থাকবে। তাহলে চলো ঢুকে পড়ি এই সভ্যতায়। দেখে আসি কেমন ছিলো তাদের জীবন আর কী দিয়েছে তারা বিজ্ঞান জগতকে। আরো পড়ুন
২০ জুলাই ১৮২২। এদিন জার্মানি বিজ্ঞানী গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল জন্মগ্রহণ করেন, যাকে... আরো পড়ুন ২০ জুলাই ১৮২২। এদিন জার্মানি বিজ্ঞানী গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল জন্মগ্রহণ করেন, যাকে বলা হয় ‘ফাদার অব মর্ডান জেনেটিক্স’। শৈশবে তিনি উদ্যানপালক হিসেবে কাজ... আরো পড়ুন ২০ জুলাই ১৮২২। এদিন জার্মানি বিজ্ঞানী গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল জন্মগ্রহণ করেন, যাকে বলা হয় ‘ফাদার অব মর্ডান জেনেটিক্স’। শৈশবে তিনি উদ্যানপালক হিসেবে কাজ করতেন। অতঃপর তিনি ১৮৪০ সালে ওলোমোউৎস শহরে অবস্থিত ফিলোসফিক্যাল ইন্সটিটিউটে অধ্যয়ন শুরু করেন। ১৮৪৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক ফ্রিডরিখ ফ্রাঞ্জের পরামর্শ অনুযায়ী তিনি সেখান থেকে পড়াশুনা শেষ করে ব্রুনের সেন্ট টমাস মঠে যোগদান করেন। সন্ন্যাসী জীবনের প্রারম্ভে তিনি তার নামের পূর্বে গ্রেগর অংশটি যুক্ত করেন। অতঃপর, ১৮৫১ সালে তিনি ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন শুরু করেন এবং ১৮৫৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে মঠে প্রত্যাবর্তন করেন। এরপর তিনি মঠের বাগানে মটরশুঁটির উপর গবেষণা শুরু করেন। ১৮৫৬ সাল থেকে শুরু করে ১৮৬৩ সাল পর্যন্ত তিনি প্রায় ২৯ হাজার মটরশুঁটি চাষ ও পরীক্ষা করেন।তার এই গবেষণা দুটি সাধারণীকরণের সূচনা ঘটায়। আরো পড়ুন