ব্লগ সমূহ
ব্যস, আমার সুডোকু মিলানো শেষ। এভাবেই যদি আমরা এক তুড়িতে সুডোকু মিলিয়ে ফেলতে পারত... আরো পড়ুন ব্যস, আমার সুডোকু মিলানো শেষ। এভাবেই যদি আমরা এক তুড়িতে সুডোকু মিলিয়ে ফেলতে পারতাম তাহলে কেমন হতো? খুব মজা হতো না? হুম। তাই গত মে-জুন ২০১৮ সংখ্যার পর... আরো পড়ুন ব্যস, আমার সুডোকু মিলানো শেষ। এভাবেই যদি আমরা এক তুড়িতে সুডোকু মিলিয়ে ফেলতে পারতাম তাহলে কেমন হতো? খুব মজা হতো না? হুম। তাই গত মে-জুন ২০১৮ সংখ্যার পর আবার তোমাদের সাথে সুডোকু নিয়ে আলোচনায় বসে পড়লাম। শীতের সকালে খেজুরের রস খেয়ে সুডোকু মিলানোর স্বাদই আলাদা। চল তবে শুরু করা যাক। আমার আগের আলোচনায় শুধু 4×4 আকারের সুডোকু নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আমরা আর ছোট নেই। তাই এখন আর ছোট আর সহজ মিলানোর সময় আমাদের কাছে নেই। এবারের আলোচনার বিষয়বস্তু 9×9 আকারের সুডোকু। আরো পড়ুন
আজ তোমাদের কাছে এই মহাবিশ্ব তৈরির শুরুর ইতিহাস নিয়ে হাজির হলাম। তোমাদের প্রশ্ন জ... আরো পড়ুন আজ তোমাদের কাছে এই মহাবিশ্ব তৈরির শুরুর ইতিহাস নিয়ে হাজির হলাম। তোমাদের প্রশ্ন জাগতে পারে, এই কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনটা কী? এর সাথে মহাবিশ্ব তৈরির ইতিহা... আরো পড়ুন আজ তোমাদের কাছে এই মহাবিশ্ব তৈরির শুরুর ইতিহাস নিয়ে হাজির হলাম। তোমাদের প্রশ্ন জাগতে পারে, এই কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনটা কী? এর সাথে মহাবিশ্ব তৈরির ইতিহাসের সাথে কী সম্পর্ক? তবে, চলো গল্পের আসরে বসে যাই। তোমরা নিশ্চয়ই বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংকে চিনো। যিনি কিছুদিন আগে মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি মহাবিশ্ব সৃষ্টির ইতিকথা সম্বলিত একটি বহুল প্রচলিত থিওরি প্রতিষ্ঠা করতে ভূমিকা রেখেছিলেন। সেটা হলো বিগ ব্যাং থিওরি। একে মহাবিস্ফোরণ তত্ত্বও বলা হয়। বিগ ব্যাং কী? বিগ ব্যাং হলো এক মহা বিস্ফোরণ। আরো পড়ুন
মাটির পাতলা স্তরের আচ্ছাদন ভূপৃষ্ঠ গঠন করে। ভূ-পৃষ্ঠ মানুষ এবং পৃথিবীর অন্যান্য... আরো পড়ুন মাটির পাতলা স্তরের আচ্ছাদন ভূপৃষ্ঠ গঠন করে। ভূ-পৃষ্ঠ মানুষ এবং পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণীর অস্তিত্বকে ধারণ করে। মাটি না থাকলে পৃথিবীতে বৃক্ষরাজির সমারোহ... আরো পড়ুন মাটির পাতলা স্তরের আচ্ছাদন ভূপৃষ্ঠ গঠন করে। ভূ-পৃষ্ঠ মানুষ এবং পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণীর অস্তিত্বকে ধারণ করে। মাটি না থাকলে পৃথিবীতে বৃক্ষরাজির সমারোহ সম্ভব হত না আর বৃক্ষ না থাকলে প্রাণীর জীবনধারণ অসম্ভব হয়ে পড়তো। আমাদের কৃষিনির্ভর জীবনব্যবস্থা যেমন মাটির উপর নির্ভরশীল, তেমনি এটা সত্য যে মাটিও জীবনের উপর নির্ভরশীল। মাটির সৃষ্টি এবং প্রকৃত রূপ ধরে রাখার সাথে জীবন্ত উদ্ভিদ এবং প্রাণীর গভীর সম্পর্ক রয়েছে। জীবন সৃষ্টিতে মাটি অংশ নেয়। আবার অপরিমেয় কাল পূর্বে মাটির সৃষ্টি হয়েছে জীব এবং জড়পদার্থের বিস্ময়কর মিথস্ক্রিয়ায়। মাটি সৃষ্টির কাঁচামাল আসে আগ্নেয়গিরির অগ্নগর্ভের স্ফুরণে প্রবাহিত লাভার স্রোত থেকে। লাভা জমে গিয়ে পাথরে পরিণত হয়। আরো পড়ুন
গত সংখ্যায় তোমাদের সাথে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন আর বিগব্যাং নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় তোমাদের সাথে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন আর বিগব্যাং নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছিলাম। ওই আলোচনার সাথেই সংশ্লিষ্ট আলোচনা রয়ে গেলো ইনফ্লেশন থিওরি। ই... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় তোমাদের সাথে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন আর বিগব্যাং নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছিলাম। ওই আলোচনার সাথেই সংশ্লিষ্ট আলোচনা রয়ে গেলো ইনফ্লেশন থিওরি। ইনফ্লেশন শব্দের শাব্দিকভাবে অর্থ করলে হয় মুদ্রাস্ফীতি। এখন এই অর্থের সাথে অ্যানালোজি খাটিয়ে বৈজ্ঞানিকভাবে অর্থ নিলে বলা যায় মহাবিশ্ব-স্ফীতি। গত সংখ্যায় এই মহাবিশ্বের শুরুর পর্যায়ের অবস্থা সম্পর্কে আলোচিত হয়েছে। মহাবিস্ফোরণ ঘটেছিলো। মহাবিস্ফোরণ পর্যন্ত কী হয়েছিলো? হ্যাঁ, আজ সেটা নিয়েই আলোচনা। তবে মন লাগিয়ে ফেলো বইয়ের পাতায়। প্রথমতই বলে রাখি বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। বর্তমান বিজ্ঞান অনেক থিওরিই আবিষ্কার করে। যা আপাত দৃষ্টিতে সঠিক। আরো পড়ুন
আমরা ছোট বেলায় ঘুম পাড়ানি গান শুনেছি, নিশ্চয়ই। কিন্তু এ ঘুমের সাথে মস্তিষ্কের কো... আরো পড়ুন আমরা ছোট বেলায় ঘুম পাড়ানি গান শুনেছি, নিশ্চয়ই। কিন্তু এ ঘুমের সাথে মস্তিষ্কের কোন সম্পর্ক আছে কি? উত্তরে অবশ্যই, হ্যাঁ। ঘুম কি মানুষকে অলস করে? না, আল... আরো পড়ুন আমরা ছোট বেলায় ঘুম পাড়ানি গান শুনেছি, নিশ্চয়ই। কিন্তু এ ঘুমের সাথে মস্তিষ্কের কোন সম্পর্ক আছে কি? উত্তরে অবশ্যই, হ্যাঁ। ঘুম কি মানুষকে অলস করে? না, আলস্য মানুষকে বেশি বেশি ঘুমকাতুর করে তোলে! কোনটা সঠিক? এসব নিয়ে ভেবে দেখেছো কি? দেখলে ভালো। না ভেবে থাকলে চিন্তা করে দেখতে পারো। ঘুমে মানুষের মৃত্যু ঘটে, আজ তা নিয়ে জানাবো। আশা করি মস্তিষ্ক দখলের বিষয় এতে জড়িত কি না, অনুসন্ধিৎসু মনকে সেটি জানাতে পারবে। এছাড়াও শুকরের মাংসের পরজীবী সম্পর্কে কথা থাকবে। শুরু করা যাক। আফ্রিকা মহাদেশের একজাতীয় কীটপতঙ্গ আছে। যারা ট্রাইপ্যানোসোমা (Trypanosoma) নামক পরজীবী বহন করে থাকে। আফ্রিকার মাছি জাতীয় পতঙ্গ এ জাতীয় পরজীবী বহন করে থাকে। এসব পরজীবী মাছির উদরে অবস্থান নেয়। খুব দ্রুত জটিল যৌগ গঠন করে। পরজীবীর মস্তিষ্কে ছড়িয়ে যায়। পরজীবীগুলো মাছিকে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের লালা বা রক্তের জন্য উত্তেজিত করে তোলে। আরো পড়ুন
শুরু করার আগে গত সংখ্যার কিছু ঘটনা একটু মনে করে দেখো। ঝিঝি পোঁকার আত্মহত্যা, পিপ... আরো পড়ুন শুরু করার আগে গত সংখ্যার কিছু ঘটনা একটু মনে করে দেখো। ঝিঝি পোঁকার আত্মহত্যা, পিপীলিকার অপমৃত্যু, সামুদ্রিক মাছের জিহ্বা হারিয়ে যাওয়া, মাশরুমের বংশবৃদ্... আরো পড়ুন শুরু করার আগে গত সংখ্যার কিছু ঘটনা একটু মনে করে দেখো। ঝিঝি পোঁকার আত্মহত্যা, পিপীলিকার অপমৃত্যু, সামুদ্রিক মাছের জিহ্বা হারিয়ে যাওয়া, মাশরুমের বংশবৃদ্ধি, ইঁদুর বিড়ালের বন্ধুত্ব, ব্যাঙের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি সব কিছুই কেমন মনে হয়েছে তাই না! কিন্তু যারা মস্তিষ্ক দখল করছে তাদের কথা চিন্তা করলে কি মনে হয়? তাদের তো বংশবৃদ্ধি করতে হয়। এসব পরজীবী প্রকৃতির অংশ, তাই না? তবে তাদের কার্যক্ষমতা আমাদেরকে তাক লাগিয়ে দেয়। একজন অন্ধ মানুষের কথা চিন্তা করো, তার শ্রবণ-শক্তি কত প্রখর? তার চলাফেরা দেখে বুঝা যায়। চোখ বন্ধ করো তো। কেমন এই অনুভুতি? কেমন মনে হয়? যাইহোক, এই মহাবিশ্ব এমন একজন আছেন যিনি এসব কিছু ভারসাম্যপূর্ণ করে তৈরি করেছেন। ছোটবেলায় নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্যের ‘কাজের লোক’ কবিতায় পড়েছি- আরো পড়ুন
আশা করি ভালো আছো। আজ তোমাদেরকে বলবো, অবলোহিত আলো দেখার উপায় নিয়ে। তোমরা সবাই জান... আরো পড়ুন আশা করি ভালো আছো। আজ তোমাদেরকে বলবো, অবলোহিত আলো দেখার উপায় নিয়ে। তোমরা সবাই জানো অবলোহিত আলো আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। তার কারণও নিশ্চয় জানো! তা হ... আরো পড়ুন আশা করি ভালো আছো। আজ তোমাদেরকে বলবো, অবলোহিত আলো দেখার উপায় নিয়ে। তোমরা সবাই জানো অবলোহিত আলো আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। তার কারণও নিশ্চয় জানো! তা হলো আমাদের চোখ শুধু দৃশ্যমান আলোর প্রতি সংবেদনশীল। দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪০০-৭০০ ন্যানোমিটার এবং অবলোহিত আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৭০০-১০০০ ন্যানোমিটার। একারণেই আমরা অবলোহিত আলো বা ইনফ্রারেড রে খালি চোখে দেখতে পাই না। দৃশ্যমান আলোক রশ্মি হচ্ছে রঙধনুর সাতটি রঙের সমষ্টি। বন্ধুরা, তোমরা এ ও জানো যে অবলোহিত রশ্মি বর্তমানে মোবাইল ফোন, টিভি এবং যাবতীয় রিমোট কন্ট্রোল যন্ত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে। এবং বর্তমানে অবলোহিতের ব্যবহার আধুনিক চিকিৎসা ক্ষেত্রেও হচ্ছে। তো-বন্ধুরা আজ জেনে নিই অবলোহিত আলো দেখার উপায়। আরো পড়ুন
উনবিংশ শতাব্দীতে ফ্রান্সের প্যারিসে শুধুমাত্র নিজের বুদ্ধির প্রয়োগে অপরাধ জগতে হ... আরো পড়ুন উনবিংশ শতাব্দীতে ফ্রান্সের প্যারিসে শুধুমাত্র নিজের বুদ্ধির প্রয়োগে অপরাধ জগতে হৈচৈ ফেলে দিয়েছিলেন যিনি, তারই নাম আলফোঁজ বারটিলন (Alphonse Bertillon)।... আরো পড়ুন উনবিংশ শতাব্দীতে ফ্রান্সের প্যারিসে শুধুমাত্র নিজের বুদ্ধির প্রয়োগে অপরাধ জগতে হৈচৈ ফেলে দিয়েছিলেন যিনি, তারই নাম আলফোঁজ বারটিলন (Alphonse Bertillon)। স্যার আর্থার কোনান ডয়েল যেমন অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন বাস্তব জীবনের ডক্টর জোসেফ বেলকে দেখে। তার সময় তো বটেই, পরবর্তীকালে আলফোঁজ বারটিলন প্রদর্শিত পথে সারা বিশ্বের গোয়েন্দারা এমনকি পুলিশ পর্যন্ত অনুসরণ করতে বাধ্য হয়েছিল। আরো পড়ুন
রিফাত ব্যাংকার হতে চায়। কিন্তু হঠাৎ তার মনে হলো, সে কারও অধীনে চাকুরি করবে না। ত... আরো পড়ুন রিফাত ব্যাংকার হতে চায়। কিন্তু হঠাৎ তার মনে হলো, সে কারও অধীনে চাকুরি করবে না। তাহলে উপায়? সে নিজেই একটা ব্যাংক খুলে বসল। ছোট মানুষ, ছোট ব্যাংক; তাই ত... আরো পড়ুন রিফাত ব্যাংকার হতে চায়। কিন্তু হঠাৎ তার মনে হলো, সে কারও অধীনে চাকুরি করবে না। তাহলে উপায়? সে নিজেই একটা ব্যাংক খুলে বসল। ছোট মানুষ, ছোট ব্যাংক; তাই তার ব্যবসাও ছোট। সে খুবই সুন্দর একটা ক্ষুদ্র ব্যবসায়িক প্ল্যান চালু করল। তার ব্যাংকে যেকোনো গ্রাহক চাইলে ১ টাকা রাখতে পারবে এবং বছর শেষে ১ টাকা লাভ পাবে, অর্থাৎ বছর শেষে সেই গ্রাহক মোট ২ টাকা পাবে। কেউ ২ টাকা রাখলে সে বছর শেষে ৪ টাকা পাবে, অর্থাৎ দ্বিগুণ হবে। মাঈন রিফাতের ব্যাংকে ১ টাকা রাখল। তাহলে, ১ম বছর শেষে মাঈনের লাভসহ মোট টাকা হবে ২ টাকা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ১ টাকার বিপরীতে ১ টাকা লাভ, এই টাকাটা রিফাত দিবে কীভাবে? বছর শেষে টাকাটা হঠাৎ কোত্থেকে আসবে? অবশ্যই সে কোনো না কোনো ব্যবসা করবে। আরো পড়ুন
পিত্তথলি আমাদের লিভার বা যকৃতের নিচের দিকে থাকে। যেখানে লিভার থেকে বাইল বা পিত্ত... আরো পড়ুন পিত্তথলি আমাদের লিভার বা যকৃতের নিচের দিকে থাকে। যেখানে লিভার থেকে বাইল বা পিত্ত এসে জমা থাকে এবং পিত্তথলিতে পিত্তরস ঘন হয়। আমরা যখন চর্বিজাতীয় খাবার... আরো পড়ুন পিত্তথলি আমাদের লিভার বা যকৃতের নিচের দিকে থাকে। যেখানে লিভার থেকে বাইল বা পিত্ত এসে জমা থাকে এবং পিত্তথলিতে পিত্তরস ঘন হয়। আমরা যখন চর্বিজাতীয় খাবার খাই তখন হজমের জন্য পিত্তথলি থেকে বাইল বেরিয়ে আমাদের খাদ্যনালিতে চলে আসে এবং হজমে সহায়তা করে। এই পিত্তরসের বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি হয় পিত্তথলির পাথর। কোলেস্টেরল স্টোন, পিগমেন্ট আর মিশ্র এই তিন ধরনের পাথর শরীরে দেখা দেয়। তবে এদের মধ্যে কোলেস্টেরল স্টোন বেশি হয়। পিত্তথলিতে পাথর হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন উপসর্গ থাকেনা। প্রায় ৮৫ ভাগ ক্ষেত্রেই ধরা পরে বিভিন্ন চেকআপের সময়। আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষায় পিত্তথলির পাথর ধরা পড়ে। পিত্তথলির পাথর থাকলে অনেকসময় পেটের ডানদিকে তীব্র ব্যথা হয়। আরো পড়ুন
অ্যাপোলো সয়ুজের হাত ধরে আর হাজারটা চড়াই উতরাই পেরিয়ে সোভিয়েত-মার্কিন শতাব্দীকালব... আরো পড়ুন অ্যাপোলো সয়ুজের হাত ধরে আর হাজারটা চড়াই উতরাই পেরিয়ে সোভিয়েত-মার্কিন শতাব্দীকালব্যাপী মহাকাশ যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে মহাশূন্যে স্থায়ীভাবে অবস্থান ক... আরো পড়ুন অ্যাপোলো সয়ুজের হাত ধরে আর হাজারটা চড়াই উতরাই পেরিয়ে সোভিয়েত-মার্কিন শতাব্দীকালব্যাপী মহাকাশ যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে মহাশূন্যে স্থায়ীভাবে অবস্থান করার মত একটি যান ‘International Space Station (ISS)’ এর জন্ম হয় উনিশ শতকের শেষভাগে। ১৯৯৮ সালের নভেম্বরে রাশিয়া ISS-এর প্রথম মডিউল মহাকশে স্থাপনের মাধ্যমে এর অফিসিয়াল যাত্রা শুরু হয়। এবং শেষ মডিউলটি যুক্ত করা হয় ২০১১ সালে। তবে সংযোজন বিযোজন চলছে আজ অব্দি। স্টেশনটি ২০৩০ সাল পর্যন্ত চলার উপযোগী করে ডিজাইন করা হয়েছে। আরো পড়ুন
বন্ধুরা, কেমন আছো সবাই? আশা করি, ভালোই আছো আর চুম্বক নিয়ে চিন্তা ভাবনাও বেড়ে গেছ... আরো পড়ুন বন্ধুরা, কেমন আছো সবাই? আশা করি, ভালোই আছো আর চুম্বক নিয়ে চিন্তা ভাবনাও বেড়ে গেছে। তো বন্ধুরা, কি মনে হয় চুম্বকত্বের সাথে সত্যিই তড়িতের বা গতিশীল চার্... আরো পড়ুন বন্ধুরা, কেমন আছো সবাই? আশা করি, ভালোই আছো আর চুম্বক নিয়ে চিন্তা ভাবনাও বেড়ে গেছে। তো বন্ধুরা, কি মনে হয় চুম্বকত্বের সাথে সত্যিই তড়িতের বা গতিশীল চার্জের কোন সম্পর্ক আছে? পেলে কিছু ভেবে? চলো দেখি আসলেই কোন বন্ধুত্ব আছে কি না এদের? আমরা আগের পর্বে দেখেছিলাম পরিবাহীর ভিতর দিয়ে তড়িত প্রবাহিত হলে তার চারপাশে চুম্বকক্ষেত্র উৎপন্ন হয়। তড়িৎপ্রবাহ আসলে তারের ভিতর দিয়ে চার্জের প্রবাহ ছাড়া আর কিছুই না যা আমরা কম বেশি সবাই জানি। অর্থাৎ, তারের চারপাশের চুম্বকক্ষেত্রের জন্য এই চার্জের প্রবাহ দায়ী কারণ চার্জ প্রবাহ বা তড়িতপ্রবাহ থেমে গেলে আর কোন চুম্বকক্ষেত্রের অস্তিত্ব থাকে না। তো চার্জের প্রবাহ আসলে কিভাবে এই কাজটা করে? আরো পড়ুন
বন্ধুরা, তোমাদের একটি সত্য গল্প বলি। উনিশ শত ছিয়ানব্বই সালের শেষের দিকে জাপানের... আরো পড়ুন বন্ধুরা, তোমাদের একটি সত্য গল্প বলি। উনিশ শত ছিয়ানব্বই সালের শেষের দিকে জাপানের সুকুবাতে সুমিও ইজিমা নামের একজন গবেষক এনইসি ল্যাবরেটরিতে কাজ করতেন। তি... আরো পড়ুন বন্ধুরা, তোমাদের একটি সত্য গল্প বলি। উনিশ শত ছিয়ানব্বই সালের শেষের দিকে জাপানের সুকুবাতে সুমিও ইজিমা নামের একজন গবেষক এনইসি ল্যাবরেটরিতে কাজ করতেন। তিনি কার্বন এর যৌগ গ্রাফাইট বা পেন্সিলের কালি (তোমরা যা ব্যবহার করেছ বা করো) নিয়ে বিভিন্ন বিক্রিয়া করতেন। একদিন তিনি ল্যাবরেটরিতে পাশাপাশি দুটি গ্রাফাইট রড নিস্ক্রিয় গ্যাস হিলিয়ামের মধ্যে রেখে তড়িৎ ক্ষরণ ঘটান। যার ফলে রডগুলো উত্তপ্ত হয়ে বাষ্পীভূত হতে থাকে। এক সময় গ্যাস চেম্বারের গায়ে অধঃক্ষেপ পড়তে শুরু করে। তিনি নিজেও জানতেন না আসলে কী উৎপন্ন হতে যাচ্ছে? তিনি ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপে দেখলেন অধঃক্ষেপটি আর কিছু নয়। কিছু পাতলা ও লম্বাটে গঠনের সমন্বয়। এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লম্বা গঠনগুলো একটির ভিতরে অন্যটি সেঁটে থাকে। দেখতে অনেকটা পুতুলের মত। এটি বিজ্ঞানী মহলকে কার্বন এর নতুন রূপ হিসেবে জানান দেয়। আর ইজিমার এ তন্তুগুলোর নাম দেয়া হল ন্যানোটিউব। আরো পড়ুন
মহাকাশ নিয়ে বিজ্ঞানীদের ভাবনার শেষ নেই। মহাকাশে মানুষের অগ্রগতির ফলে এটা বলা কঠি... আরো পড়ুন মহাকাশ নিয়ে বিজ্ঞানীদের ভাবনার শেষ নেই। মহাকাশে মানুষের অগ্রগতির ফলে এটা বলা কঠিন যে, মহাকাশে আগামী দিনে আর কি কি হবে? বিশাল ও বিস্ময়কর রহস্য ভান্ডারে... আরো পড়ুন মহাকাশ নিয়ে বিজ্ঞানীদের ভাবনার শেষ নেই। মহাকাশে মানুষের অগ্রগতির ফলে এটা বলা কঠিন যে, মহাকাশে আগামী দিনে আর কি কি হবে? বিশাল ও বিস্ময়কর রহস্য ভান্ডারের দরজা খুলে গেছে চার দশকের ও বেশি সময় আগে থেকেই। কিন্ত তার পরও মানুষের অগ্রগতি একেবারে কম নয়। ১৯৬৯ সালে মানুষ চাঁদে গেলো। মঙ্গল ও শুক্রে অবতরন করলো মানুষের তৈরী মহাকাশযান। সৌরজগতের প্রতিটি গ্রহকে মহাকাশযান দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এমনকি বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের কোথায় কোন বস্তুটি মানুষের উপকারে লাগতে পারে তা নিয়েও চলছে বিস্তর গবেষণা। মনে হচ্ছে একুশ শতকে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে আরও তাৎপর্যপূর্ন অগ্রগতি ঘটবে। তবে ভবিষ্যতের কথা নিঃসংশয়ে বলা যায় না। তবুও এ কথা দৃঢ়ভাবেই বলা যেতে পারে নিখিল বিশ্বের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এ শতক থেকেই নিবিড় হতেই শুরু করবে এবং অদূর ভবিষ্যতে মহাবিশ্বকে মানুষের উপনিবেশে পরিণত করাটা মোটেই আর অসম্ভব হবে বলে মনে হয় না। আরো পড়ুন
তোমরা তো জানোই পৃথিবীতে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী হচ্ছে মানুষ, কিন্তু মানুষের পর স... আরো পড়ুন তোমরা তো জানোই পৃথিবীতে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী হচ্ছে মানুষ, কিন্তু মানুষের পর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী কোনটি? তা কি তোমরা জানো? এই তো কিছুদিন হলো গবেষ... আরো পড়ুন তোমরা তো জানোই পৃথিবীতে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী হচ্ছে মানুষ, কিন্তু মানুষের পর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী কোনটি? তা কি তোমরা জানো? এই তো কিছুদিন হলো গবেষণার ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, মানুষের পর ডলফিনই পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী! এ নিয়ে অবশ্য বিতর্কও আছে। কয়েকজন বিজ্ঞানী বলছেন, প্রাণীটির হাসি-হাসি মুখ দেখে আমরা বিভ্রান্ত হচ্ছি!’ সে তর্কে আমরা না-ই গেলাম, কিন্তু নিঃসন্দেহে পানিতে দাপাদাপি করে বেড়ানো প্রাণীটি বেশ মজার! আসো আজ আমরা মজার প্রাণী ডলফিন নিয়ে গল্প করবো। আরো পড়ুন