ব্লগ সমূহ
দিন যায়, মাস যায়, সে ভাবতে থাকে। সে ধান, গম, ভুট্টা, আলু রাখার জন্য আলাদা আলাদা... আরো পড়ুন দিন যায়, মাস যায়, সে ভাবতে থাকে। সে ধান, গম, ভুট্টা, আলু রাখার জন্য আলাদা আলাদা ঘর তৈরি করল; কিন্তু এতেও সমস্যার সমাধান হয় না। হঠাৎ একদিন তার মাথায় অভ... আরো পড়ুন দিন যায়, মাস যায়, সে ভাবতে থাকে। সে ধান, গম, ভুট্টা, আলু রাখার জন্য আলাদা আলাদা ঘর তৈরি করল; কিন্তু এতেও সমস্যার সমাধান হয় না। হঠাৎ একদিন তার মাথায় অভিনব এক বুদ্ধি এল। সে চিন্তা করল, যখনই তার কাছে ৪টার বেশি আরও ১টা ধান আসবে, তখনই সে ঐ ধানগুলোকে (অর্থাৎ ৫টি ধানকে; উল্লেখ্য, কৃষক কিন্তু ‘৫টি ধান’ বুঝে না) একটি কাগজের প্যকেটে মুড়িয়ে তাকে গমের ঘরে রেখে দিবে; অর্থাৎ ধানের এই প্যাকেটটি এখন ১টা গম হিসেবে বিবেচিত হবে। একইভাবে, যখন ৪টার বেশি আরও ১টা গম হবে (অর্থাৎ ৫টা গম), তখন সেটিকে প্যাকেট করে ভুট্টার ঘরে রেখে তাকে ১টা ভুট্টা হিসেবে চিন্তা করবে। এবং ৪টার বেশি ১টা ভুট্টা হয়ে গেলে তাকে প্যাকেট করে ১টা আলু হিসেবে চিন্তা করবে। আরো পড়ুন
একটি ফ্যাক্টরি তে ২০০ মিটার লম্বা একটি কাপড়ের রোল থেকে ১ মিটার করে কেটে ছোট ছোট... আরো পড়ুন একটি ফ্যাক্টরি তে ২০০ মিটার লম্বা একটি কাপড়ের রোল থেকে ১ মিটার করে কেটে ছোট ছোট রোল তৈরি করা হচ্ছে। যদি একটি ছোট রোল কাটতে ৪ সেকেন্ড সময় লাগে, তাহলে ২... আরো পড়ুন একটি ফ্যাক্টরি তে ২০০ মিটার লম্বা একটি কাপড়ের রোল থেকে ১ মিটার করে কেটে ছোট ছোট রোল তৈরি করা হচ্ছে। যদি একটি ছোট রোল কাটতে ৪ সেকেন্ড সময় লাগে, তাহলে ২০০ মিটারের পুরো রোলটি কাটতে কত সময় লাগবে? আরো পড়ুন
নাহিদ ও তার বড় ভাই জাহিদের বয়সের পার্থক্য দুই বছর। নাহিদের জন্মের পাঁচ বছর আগে ত... আরো পড়ুন নাহিদ ও তার বড় ভাই জাহিদের বয়সের পার্থক্য দুই বছর। নাহিদের জন্মের পাঁচ বছর আগে তার বাবা-মায়ের বিয়ে হয়। বর্তমানে জাহিদ, তার বাবা ও তার মায়ের বয়সের অনুপ... আরো পড়ুন নাহিদ ও তার বড় ভাই জাহিদের বয়সের পার্থক্য দুই বছর। নাহিদের জন্মের পাঁচ বছর আগে তার বাবা-মায়ের বিয়ে হয়। বর্তমানে জাহিদ, তার বাবা ও তার মায়ের বয়সের অনুপাত ১:১২:৯। ২০২০ সালে নাহিদের বাবার বয়স ৪১ বছর হলে জাহিদের বাবা-মায়ের বিয়ের সাল কোনটি? আরো পড়ুন
একটি বালকের যতজন ভাই আছে, ততজন বোন আছে। তার এক বোনের যতজন বোন আছে তার দ্বিগুন ভা... আরো পড়ুন একটি বালকের যতজন ভাই আছে, ততজন বোন আছে। তার এক বোনের যতজন বোন আছে তার দ্বিগুন ভাই আছে। বালকটির পরিবারে কয়জন ছেলে-মেয়ে আছে? আরো পড়ুন একটি বালকের যতজন ভাই আছে, ততজন বোন আছে। তার এক বোনের যতজন বোন আছে তার দ্বিগুন ভাই আছে। বালকটির পরিবারে কয়জন ছেলে-মেয়ে আছে? আরো পড়ুন
এক ব্যক্তি তার গণিতবিদ বন্ধুর কাছে তার সন্তানের সংখ্যা ও বয়স জিজ্ঞাসা করল। গণিত... আরো পড়ুন এক ব্যক্তি তার গণিতবিদ বন্ধুর কাছে তার সন্তানের সংখ্যা ও বয়স জিজ্ঞাসা করল। গণিতবিদ উত্তর দিল, আমার তিন সন্তানের বয়সের গুনফল ৩৬। বন্ধুটি তার কাছে আরেক... আরো পড়ুন এক ব্যক্তি তার গণিতবিদ বন্ধুর কাছে তার সন্তানের সংখ্যা ও বয়স জিজ্ঞাসা করল। গণিতবিদ উত্তর দিল, আমার তিন সন্তানের বয়সের গুনফল ৩৬। বন্ধুটি তার কাছে আরেকটি ইঙ্গিত চাইল। গণিতবিদ উত্তর দিল, যদি আমি তোমাকে তাদের বয়সের যোগফল বলে দেই তবুও তুমি তাদের বয়স বের করতে পারবে না। বন্ধুটি তার কাছে আরেকটি ইঙ্গিত চাইল। গণিতবিদ বলল, আমার বড় সন্তানটি ভাল কবিতা আবৃত্তি করতে পারে। এবার বন্ধুটি তার সন্তানদের বয়স বের করে ফেলল। তাদের বয়স কত ছিল? আরো পড়ুন
বর্তমান যুগে সবচেয়ে জনপ্রিয় যে যন্ত্রটি তার নাম কম্পিউটার। কিন্তু মজার ব্যাপার হ... আরো পড়ুন বর্তমান যুগে সবচেয়ে জনপ্রিয় যে যন্ত্রটি তার নাম কম্পিউটার। কিন্তু মজার ব্যাপার হল কম্পিউটার কিন্তু তার নিজের বুদ্ধিতে কিছুই করতে পারে না। তাকে যা শেখা... আরো পড়ুন বর্তমান যুগে সবচেয়ে জনপ্রিয় যে যন্ত্রটি তার নাম কম্পিউটার। কিন্তু মজার ব্যাপার হল কম্পিউটার কিন্তু তার নিজের বুদ্ধিতে কিছুই করতে পারে না। তাকে যা শেখানো হয় সে তাই করতে পারে এর বেশি কিছু নয়। এখন তোমার মনে হয়ত ঘুরপাক খাচ্ছে , কিভাবে কম্পউটারকে শিখাব? এর উত্তর যা হবে তাকেই বলা চলে সাধারণ ভাষায় কম্পিউটার প্রোগ্রামিং (computer programming)। বর্তমানে প্রোগ্রামিং শুধু যে কম্পিউটারে জন্যই করা হচ্ছে বাপ্যারটা কিন্তু ঠিক তা নয়। প্রোগ্রামিং মোবাইল ফোনের জন্যও হতে পারে। হতে পারে তোমার হাতে চলতে থাকা ছোট্ট ঘড়িটার জন্যও। আর সেই প্রোগ্রামিং যখন কম্পিউটারে জন্য করা হয় তখন তাকে বলা হয় কম্পিউটার প্রোগ্রামিং। আরো পড়ুন
মহাকাশ গবেষণা কেবলমাত্র মানুষের বৈজ্ঞানিক উন্নতির নিদর্শন ছিল না বরং একজাতির উপ... আরো পড়ুন মহাকাশ গবেষণা কেবলমাত্র মানুষের বৈজ্ঞানিক উন্নতির নিদর্শন ছিল না বরং একজাতির উপর অন্য জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার এক অঘোষিত লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। বিশে... আরো পড়ুন মহাকাশ গবেষণা কেবলমাত্র মানুষের বৈজ্ঞানিক উন্নতির নিদর্শন ছিল না বরং একজাতির উপর অন্য জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার এক অঘোষিত লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকা আর সোভিয়েত-ইউনিয়নের মধ্যে যে স্নায়ুযুদ্ধ (Cold War) শুরু হয় তার অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল মহাকাশ জয়ের প্রতিযোগিতা। ১৯৫৭ সালে মনুষ্যবিহীন (Unmanned) প্রথম মহাকাশযান স্পুটনিক-১ উৎক্ষেপন করে সেই প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যায় বর্তমান রাশিয়া(তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন)। প্রথম মানুষ হিসেবে মহাকাশ ভ্রমন করেন ইউরি গ্যাগারিন ১৯৬১ সালে। অখ্যাত এই প্রকৌশলী রাতারাতি সোভিয়েত-ইউনিয়নের জাতীয় বীর-এ পরিণত হলেন। পুরো প্রক্রিয়াটির পেছনে যিনি মূল কারিগর ছিলেন সেই সের্গেই কোলোরেভ জীবদ্দশায় কোন কৃতিত্ব পাননি। ১৯৬৬ সালে কোলারভের মৃত্যুর পর তার নাম প্রথম প্রকাশ করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। কেননা চল্লিশের দশকে কথিত দেশদ্রোহিতার অভিযোগে কোলোরেভ সাজাপ্রাপ্ত... আরো পড়ুন
“ক্লাউড কম্পিউটিং”! সেইটা আবার কি জিনিস! একি মেঘের গণনা... তোমাদের অনেকের কাছেই... আরো পড়ুন “ক্লাউড কম্পিউটিং”! সেইটা আবার কি জিনিস! একি মেঘের গণনা... তোমাদের অনেকের কাছেই এই টার্মটি অজানা। আবার অনেকে আগে শুনলেও ঠিক বুঝতে পার নি, তাই না? এক... আরো পড়ুন “ক্লাউড কম্পিউটিং”! সেইটা আবার কি জিনিস! একি মেঘের গণনা... তোমাদের অনেকের কাছেই এই টার্মটি অজানা। আবার অনেকে আগে শুনলেও ঠিক বুঝতে পার নি, তাই না? এক কথায়, এইটা একটা কম্পিউটার রিসোর্স শেয়ারিং সিস্টেম (কম্পিউটারের রিসোর্স হচ্ছে এর র্যাম এবং সিপিউ এর প্রসেসিং ক্ষমতা যা ইন্টেল, কোর এককে প্রকাশ করে), যেখানে তোমার পিসির সাথে যুক্ত থাকবে উচ্চ গতির কোন সুপার কম্পিউটার, আর এই সিস্টেম এর মাধ্যমে তুমি তোমার পিসিতেই পেতে পারবে সুপার কম্পিউটারের সুবিধা(তোমার পিসিই হবে ভার্চুয়াল সুপার কম্পিউটার)। নব্বইয়ের দশকে অনেকগুল পিসিকে তারের মাধ্যমে সংযুক্ত করে এই সুবিধা লাভের চেষ্টা করা হয়, কিন্তু তারের মাধ্যমে হওয়ায় তা তেমন জনপ্রিয় হয়নি, তবে সেটাই ছিল ক্লাউড কম্পিউটিং এর প্রথম ধাপ। পরবর্তীতে ২০০০ সালে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার ফলে জন্ম লাভ করে ক্লাউড এবং ২০০৫-০৬ সাল থেকে শুরু হয় আমাজন ডট কমের (amazon.com) ইলাস্ট... আরো পড়ুন
ওয়ার্ল্ড কাপ শুনলেই এদেশের মানুষ বুঝে ক্রিকেট অথবা ফুটবল। ক্রিকেটের তাৎপর্য বাংল... আরো পড়ুন ওয়ার্ল্ড কাপ শুনলেই এদেশের মানুষ বুঝে ক্রিকেট অথবা ফুটবল। ক্রিকেটের তাৎপর্য বাংলাদেশে একটু অন্যরকম; তার কারণ ক্রিকেট অঙ্গনে বাংলাদেশের ভূমিকা, বাংলাদে... আরো পড়ুন ওয়ার্ল্ড কাপ শুনলেই এদেশের মানুষ বুঝে ক্রিকেট অথবা ফুটবল। ক্রিকেটের তাৎপর্য বাংলাদেশে একটু অন্যরকম; তার কারণ ক্রিকেট অঙ্গনে বাংলাদেশের ভূমিকা, বাংলাদেশের অবস্থান। এই খেলার সাধারণ নিয়ম-কানুন জানেনা এমন মানুষ বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া কঠিন। যখন কে জিতবে কে হারবে সেই চিন্তায় সারাদেশের মানুষের দৃষ্টি প্রতিটি বলের দিকে তখন নতুন প্রজন্মের বিজ্ঞানমনস্ক ছেলে-মেয়েদের চিন্তা, “কি দরকার শুধু শুধু কয়েকজন মানুষকে আম্পায়ার রাখার? পুরো কাজটা তো কম্পিউটার একাই নিখুঁতভাবে করতে পারে! কোন কারণে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে বসলে খেলার গাম্ভীর্যই নষ্ট। ইদানিং আবার Decision Review System(DRS) চালু হয়েছে। যার মাধ্যমে কোন আম্পায়ার যদি ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে ফেলেন তা পরে আবার পাল্টাতে হয়। তাও আবার ভঙ্গিটা এমন যেন ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছেন!” ক্রিকেটে তাও খেলার মধ্যে সিদ্ধান্ত বনাম প্রযুক্তির প্রভাব ততটা না যতটা ফুটবলের মধ্যে দর্শকেরা অনুভব... আরো পড়ুন
গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট লাফ দিয়ে ১৯০১ থেকে ১৯০৩ সালে চলে যাব। তবে, আলোচনায় এবারেও পদার্থবিদ্য... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট লাফ দিয়ে ১৯০১ থেকে ১৯০৩ সালে চলে যাব। তবে, আলোচনায় এবারেও পদার্থবিদ্যাই থাকছে। গত বারের সাথে এবারের কিছুটা মিল আছে। গত বার ছিল এক্স-রে। আর এবার হচ্ছে তেজস্ক্রিয়তা। মিলটা এখানেই। সেবার অবশ্য রন্টজেন একাই নোবেল পকেটে পুরেছিলেন। কিন্তু এবার নোবেল তিন জন ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ১৯০১ সালে প্রথম নোবেল পেয়েছেন একজন ব্যক্তি। ১৯০২ সালে পেয়েছেন দুই জন বিজ্ঞানী। আর, ১৯০৩ সালে এ পুরস্কার পেলেন তিন জন বিজ্ঞানী। একজন একজন করে বাড়ছে। বিকিরণের উপর চুম্বকত্বের প্রভাব নিয়ে গবেষণার সুফল দিয়ে নেদারল্যান্ডের দুই স্বদেশী হেনরি লরেঞ্জ ও পিটার জ্যিম্যান ১৯০২ সালে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।কিন্তু ১৯০২ সাল একটু স্পেশাল। প্রথমত, এ বছর নোবেল পেয়েছেন একজন নারীও। শুধু তাই নয়, এটাই আবার প্রথম পারিবারিক নোবেল। আরো পড়ুন
গণিত মানেই সৌন্দর্য। গণিতের সৌন্দর্যকে বই-খাতার ভেতর ধামা-চাপা দেওয়া আর মনের গভী... আরো পড়ুন গণিত মানেই সৌন্দর্য। গণিতের সৌন্দর্যকে বই-খাতার ভেতর ধামা-চাপা দেওয়া আর মনের গভীর থেকে অনুভব করা, এই দুইয়ের মাঝে যোজন যোজন ব্যাবধান বিদ্যমান। আজ আমরা... আরো পড়ুন গণিত মানেই সৌন্দর্য। গণিতের সৌন্দর্যকে বই-খাতার ভেতর ধামা-চাপা দেওয়া আর মনের গভীর থেকে অনুভব করা, এই দুইয়ের মাঝে যোজন যোজন ব্যাবধান বিদ্যমান। আজ আমরা আমাদের চিরাচরিত অবস্থা থেকে একটু বেরিয়ে আসার চেষ্টা করি। ‘গণিত’ এই শব্দটা শুনলে প্রথমে যে দুটো জিনিস আমার মাথায় আসে তা হল ফিবোনাচি ধারা আর পাই (π) । আমার পৃথিবীতে সবচেয়ে আদরের ধ্রুব হল পাই (π=৩.১৪১৫৯….) আর ধারাটি হল ফিবোনাচি ধারা। এই উপাখ্যানটি মূলত ফিবোনাচি ধারাকে নিয়ে; এখানে আমরা এই ধারার আবিষ্কার ও আবিষ্কারক, এর কিছু বৈশিষ্ট্য, তৈরীর উপায় এবং কিছু রহস্যময়তা সম্পর্কে একে একে জানবো। এই ধারাটি আবিষ্কার করেন ইতালীয় গণিতবিদ ফিবোনাচি (জন্ম-মৃত্যু: ১১৭০-১২৪০ খ্রীস্টাব্দ) । বিখ্যাত নগরী পিসায় তার জন্ম। তিনিই প্রথম তার বিখ্যাত বই Liber Abaci তে (১২০২ সালে) এই ধারার কথা উল্লেখ করেন এবং আবিষ্কারক হিসেবে এই আরো পড়ুন
কেউ ভাবে সুস্বাস্থ্য মানে হলো সুন্দর স্বাস্থ্য অর্থ্যাৎ বিশাল একটা দেহ । বড় আকার... আরো পড়ুন কেউ ভাবে সুস্বাস্থ্য মানে হলো সুন্দর স্বাস্থ্য অর্থ্যাৎ বিশাল একটা দেহ । বড় আকারের পেট । মোটা মোটা হাত পা…. যারা বুদ্ধিমান তারা হয়ত বলবে , সুস্বাস্থ্য... আরো পড়ুন কেউ ভাবে সুস্বাস্থ্য মানে হলো সুন্দর স্বাস্থ্য অর্থ্যাৎ বিশাল একটা দেহ । বড় আকারের পেট । মোটা মোটা হাত পা…. যারা বুদ্ধিমান তারা হয়ত বলবে , সুস্বাস্থ্য থাকা মানে হলো রোগমুক্ত থাকা। কিন্তু ,WHO ( word health organization ) শুধুমাত্র রোগমুক্ত থাকাটাকেই সুস্বাস্থ্য বলেনি । তার ভাষায় : Health is a state of complete physical ,mental and social well-being । তাহলে বুঝতেই পারছ? সুস্বাস্থ্য অধিকারী সেই ব্যাক্তি, যে পারিবারিক মানসিক ও সামাজিক দিক থেকে ভাল আছে। এবার চলো নিজের শরীর ও মনটা সুস্থ্য আছে কিনা তা পরিমাণ করার টেকনিক শিখে ফেলি। আমি ধরে নিচ্ছি , তুমি আপাতত রোগমুক্ত। কিন্তু তোমার শরীরটা কি ভাল যাচ্ছে ? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে একটি পরীক্ষা করতে হবে। এ জন্য জানতে হবে BMI (Body mass index) এবং WC ( wrist circumference ) এর মান। আরো পড়ুন
১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কল... আরো পড়ুন ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল বায়ান্নোর স্মৃতি ধারণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে সামনে র... আরো পড়ুন ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল বায়ান্নোর স্মৃতি ধারণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে সামনে রেখে দাঁড়িয়ে আছে সদর্পে। এর পাশেই রয়েছে দেশের অপর দুটি শীর্ষ বিদ্যাপীঠ- বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এতে ৫ বছর মেয়াদী এমবিবিবিএস কোর্স ছাড়াও রয়েছে স্নাতকোত্তর পর্যায়েও বিভিন্ন কোর্স। পাশাপাশি চলে সরকারী চিকিৎসা সেবা। দেশের প্রথম বার্ন ইউনিট এ হাসপাতালেই অবস্থিত। কলেজের মূল ভবন নির্মিত হয় ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের আগেই। তখন ভবনটি পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশের প্রধান সচিবালয় হিসেবে ব্যবহৃত হত। পরবর্তীতে ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে, এই ভবনের এক অংশে ঐ প্রতিষ্ঠানের মেডিকেল সেন্টার স্থাপিত হয়। বাকি অংশে ছাত্রাবাস ও কলা অনুষদের প্রশাসনিক দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ১৯৩৯ সালে ঢাকা ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল ব্রিটিশ সরকারের... আরো পড়ুন
পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘... আরো পড়ুন পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘র্যায়েথন’ এর একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অনেকের মত তিনিও... আরো পড়ুন পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘র্যায়েথন’ এর একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অনেকের মত তিনিও আমেরিকান নেভি-তে খণ্ডকালীন দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ইলেকট্রনিক্সের জিনিয়াস হিসেবে তাঁর বেশ নামডাক হয়। ১৯৪৫ সালের কথা, স্পেন্সার একটি ‘ম্যাগ্নেট্রন’ নিয়ে নাড়াচাড়া করছিলেন। ‘ম্যাগ্নেট্রন’ রাডারে অণুতরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ এর উৎস হিসেবে কাজ করত। দুটি চৌম্বক ক্ষেত্রের পারস্পরিক ক্রিয়ার ফলে এক ধরণের উচ্চ কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট তরঙ্গ নির্গত হয়। তখনও পর্যন্ত ‘ম্যাগ্নেট্রন’ ব্যবহৃত হত রাডারের পাওয়ার সোর্স বা শক্তির উৎস হিসেবে। যাহোক, ম্যাগ্নেট্রন নিয়ে কাজ করার সময় মিঃ স্পেন্সার তার প্যান্টের চারপাশে পুড়ে যাওয়ার একটা অনুভূতি পেলেন। তিনি লক্ষ্য করলেন তার পকেটে থাকা চকোলেট-এর বারটি গলে যাচ্ছে। তাঁর বুঝতে বাকি রইলো না যে ম্যাগ্নেট্রন নিঃসৃত মাইক্রোওয়েভ থেকেই এই ‘... আরো পড়ুন
স্টানফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি অধ্যয়নরত দুই ছাত্র ল্যারি পেইজ ও সেরগেই ব্রিনের... আরো পড়ুন স্টানফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি অধ্যয়নরত দুই ছাত্র ল্যারি পেইজ ও সেরগেই ব্রিনের হাত ধরে একটি সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে গুগলের আত্মপ্রকাশ ঘটলেও কালের স্রোতে... আরো পড়ুন স্টানফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি অধ্যয়নরত দুই ছাত্র ল্যারি পেইজ ও সেরগেই ব্রিনের হাত ধরে একটি সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে গুগলের আত্মপ্রকাশ ঘটলেও কালের স্রোতে আজ এটি পরিণত হয়েছে এক বিশাল মহীরুহে। হয়ে পড়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অবিচ্ছেদ্য বন্ধুতে। গুগলের সেবা বর্তমানে কতটা প্রয়োজনীয় এবং ব্যাপক তা বোঝা যায় ওয়েবসাইট র্যাংকিং এর সাইট alexa.com এর শীর্ষ ২০টি সাইটে গুগলের পরিচালিত সাতটির অধিক ডোমেইন দেখে। গুগলের অন্যনায় ডোমেইনগুলোও আছে উপরের দিকেই, প্রত্যেক দেশেই। ল্যারি পেইজ ও সেরগেউ ব্রিন- দু’জনেই ছিলেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএচডি অধ্যয়নরত ছাত্র। প্রাথমিকভাবে এই সার্চ ইঞ্জিনটি স্ট্যানফোর্ডের ওয়েবসাইটে google.stanford.edu নামে ব্যবহৃত হত। পরবর্তীতে ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ সালে google.com ঠিকানাটি নিবন্ধিত হয়। টেক্সট পড়ে তোমার কাছে কোন কিছু বুঝতে কঠিন লাগছে? চলে যাও আরো পড়ুন