ব্লগ সমূহ
উদ্ভিদ ও প্রাণি উভয়ের অপরিহার্য উপাদান হল কার্বন। প্রোটিনের প্রায় অর্ধেক ভাগ আর... আরো পড়ুন উদ্ভিদ ও প্রাণি উভয়ের অপরিহার্য উপাদান হল কার্বন। প্রোটিনের প্রায় অর্ধেক ভাগ আর সেলুলোজের শতকরা প্রায় চুয়াল্লিশ ভাগই কার্বন দিয়ে গঠিত। এই কার্বন জীবে... আরো পড়ুন উদ্ভিদ ও প্রাণি উভয়ের অপরিহার্য উপাদান হল কার্বন। প্রোটিনের প্রায় অর্ধেক ভাগ আর সেলুলোজের শতকরা প্রায় চুয়াল্লিশ ভাগই কার্বন দিয়ে গঠিত। এই কার্বন জীবে জটিল অংশ হিসেবে থাকে। এই কার্বনের বেশির ভাগ অংশই স্থায়ী । তবে অল্প কিছু অংশ অস্থায়ী তথা তেজস্ক্রিয়। কোনো জৈব বস্তুতে এই তেজস্ক্রিয় কার্বনের পরিমাণ হিসাব করে তার বয়স নির্ণয় করা হয়। এই পদ্ধতিকে বলা হয় তেজস্ক্রিয় কার্বন ডেটিং সংক্ষেপে শুধু কার্বন ডেটিং। তাহলে জানা দরকার কিভাবে এই পদ্ধতি কাজ করে। কার্বনের জমজ ভাই সম্পর্কে অনেকেই জানে না। সূর্য থেকে আসা উচ্চ শক্তির মহাজাগতিক রশ্মি অনবরত আমাদের গ্রহে আছড়ে পড়ছে। নিউট্রন সমৃদ্ধ এমন রশ্মি বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেনের সাথে বিক্রিয়া করে তৈরি করে কার্বন-১৪ বা সি-১৪, যা কার্বন-১২ এর একটি আইসোটোপ। আরো পড়ুন
মহান আল্লাহ আমাদের চারপাশে এমন সব প্রয়োজনীয় ও আশ্চর্য জিনিস তৈরি করে রেখেছেন, যা... আরো পড়ুন মহান আল্লাহ আমাদের চারপাশে এমন সব প্রয়োজনীয় ও আশ্চর্য জিনিস তৈরি করে রেখেছেন, যার সদ্ব্যবহার জানতে পারলে আমাদের জীবনযাত্রা আরো সুন্দর ও সহজ করা সম্ভব।... আরো পড়ুন মহান আল্লাহ আমাদের চারপাশে এমন সব প্রয়োজনীয় ও আশ্চর্য জিনিস তৈরি করে রেখেছেন, যার সদ্ব্যবহার জানতে পারলে আমাদের জীবনযাত্রা আরো সুন্দর ও সহজ করা সম্ভব। বিজ্ঞানের কাজ সৃষ্টিকর্তার এই সৃষ্টির রহস্য উন্মোচন করা। তেমনি একটি ঘটনা ১৭৮৯ সালে ঘটেছিল। পৃথিবীতে শক্তির স্বল্পতায় যখন মানুষ চিন্তিত, ঠিক তখনই বিজ্ঞানী মার্টিন হেনরিখ ক্ল্যাপরথ (1743-1817) ইউরেনিয়াম আবিষ্কার করেন। তিনি ইউরেনাস গ্রহের নামানুসারে এর নামকরণ করেন। কিন্তু প্রথম ইউরেনিয়াম সংগ্রহ করা হয় ১৮৪১ সালে। এই বছর বিজ্ঞানী ইউজিন পেলিকট (Eugene-Melchior Peligot 1811-1890) ইউরেনিয়াম টেট্রাক্লোরাইড (UCl4) থেকে প্রথম ইউরেনিয়াম (U) সংগ্রহ করেন। ১৮৬৯ সালে যখন দিমিত্রি মেন্ডেলিভ (Dmitri Ivanovich Mendeleev 1834-1907) পর্যায় সারণী আবিষ্কার করেন তখন ইউরেনিয়াম(U) সবচেয়ে ভারী মৌল হিসেবে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। আরো পড়ুন
অভাবনীয় উন্নয়ন আর আবিস্কারের এই একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের একাল-... আরো পড়ুন অভাবনীয় উন্নয়ন আর আবিস্কারের এই একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের একাল-সেকালের তুলনা রীতিমতো অবাক করে দেয়। ১০০ বছর আগেও চিকিৎসার পশ্চাৎপদতার... আরো পড়ুন অভাবনীয় উন্নয়ন আর আবিস্কারের এই একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের একাল-সেকালের তুলনা রীতিমতো অবাক করে দেয়। ১০০ বছর আগেও চিকিৎসার পশ্চাৎপদতার দরুণ যে মৃত্যুহার চিকিৎসা বিজ্ঞানের ব্যর্থতার স্মারক ছিল, সেই চিকিৎসা বিজ্ঞানই আজ প্রতিনিয়ত অসুস্থতা মুক্ত সুন্দর, সজীব জীবনের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার যুগে চিকিৎসা বিজ্ঞানই বা পিছিয়ে থাকবে কেন! 3D printer, নব আবিষ্কৃত এমন এক প্রযুক্তি যা চিকিৎসা বিজ্ঞানকে নিয়ে যাবে বহুদূর। organ transplantation কিংবা traumatic injury’র ভয়াবহতা হ্রাস করা এবং amputated limb-এর পরিবর্তে নতুন কার্যকরি অঙ্গ সংস্থাপনের মত যুগান্তকারী কিছু প্রাপ্তি চিকিৎসা ব্যবস্থাকে নিয়ে যাচ্ছে অনন্য উচ্চতায়। আরো পড়ুন
আবার পুরোদমে শুরু হয়ে গেল হাঁড়কাপানো শীত। তাই এবারের ‘চিনে রাখি অসুখগুলি’ পর্বে... আরো পড়ুন আবার পুরোদমে শুরু হয়ে গেল হাঁড়কাপানো শীত। তাই এবারের ‘চিনে রাখি অসুখগুলি’ পর্বে তোমাদের জন্যে থাকছে শীতের অসুখ নিয়েও একটি লেখা। শীতে টনসিলের প্রদাহ।... আরো পড়ুন আবার পুরোদমে শুরু হয়ে গেল হাঁড়কাপানো শীত। তাই এবারের ‘চিনে রাখি অসুখগুলি’ পর্বে তোমাদের জন্যে থাকছে শীতের অসুখ নিয়েও একটি লেখা। শীতে টনসিলের প্রদাহ। টনসিলের বিভিন্ন সমস্যা খুব পরিচিত। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত টনসিলের প্রদাহ। সারাবিশ্বসহ আমাদের দেশে টনসিলের প্রদাহের অনেক রোগী পাওয়া যায়। যদিও টনসিলের সমস্যা সব বয়সেই হতে পারে তবে শিশুদের ক্ষেত্রে টনসিলের প্রদাহ একটু বেশি হয়। টনসিলের এই প্রদাহকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় টনসিলাইটিস। টনসিলাইটিস একিউট বা তীব্র এবং দীর্ঘমেয়াদী হতে পারে। টনসিলের প্রদাহ হলে মূলত গলাব্যথা হবে। গিলতে অসুবিধা হবে। খাবার গেলার সময় গলাব্যাথা হবে। আরো পড়ুন
বর্তমান যুগে আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী মোবাইল ফোন। বিনোদনের ক্ষেত্র হিসেবে কিংবা শ... আরো পড়ুন বর্তমান যুগে আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী মোবাইল ফোন। বিনোদনের ক্ষেত্র হিসেবে কিংবা শিক্ষামূলক কাজ- যেকোন ক্ষেত্রেই এর ভূমিকা দিন থেকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ... আরো পড়ুন বর্তমান যুগে আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী মোবাইল ফোন। বিনোদনের ক্ষেত্র হিসেবে কিংবা শিক্ষামূলক কাজ- যেকোন ক্ষেত্রেই এর ভূমিকা দিন থেকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এক সময় ফোন কল করা কিংবা খুদেবার্তা পাঠানোর ভেতরেই মোবাইল ফোনের কাজ সীমাবদ্ধ ছিল। তবে কালের পরিক্রমায় এর ব্যবহারের ক্ষেত্র দৈনন্দিন জীবনের প্রায় প্রতিটি পদক্ষেপে বিস্তৃত হয়েছে। স্মার্টফোনের মূল কেন্দ্রবিন্দু বা মস্তিষ্ক হচ্ছে এর প্রসেসর। চলো, সে সম্পর্কে আজ কিছু ধারণা নেয়া যাক! প্রথমত, প্রসেসর বা চিপসেট সম্বন্ধে জানার পূর্বে এর আক্ষরিক অর্থ জানতে হবে। সোজাসাপ্টা ভাষায় যেখান থেকে মোবাইল ফোনের বিভিন্ন কাজ কেন্দ্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় সেটা প্রসেসর হিসেবে পরিচিত। প্রথম স্মার্টফোন আইবিএম সাইমন ওরফে আইবিএম সাইমন পার্সোনাল কমিউনিকেটর দিয়ে প্রসেসরের যাত্রা শুরু হয়েছিল। আরো পড়ুন
প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষ প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। তার মধ্যে দেখা গ... আরো পড়ুন প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষ প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। তার মধ্যে দেখা গেছে প্রায় ৩০ হাজারের মতো রোগীর মৃত্যু ঘটে। প্রোস্টেট গ্রন্থি শুধু ছেলে... আরো পড়ুন প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষ প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। তার মধ্যে দেখা গেছে প্রায় ৩০ হাজারের মতো রোগীর মৃত্যু ঘটে। প্রোস্টেট গ্রন্থি শুধু ছেলেদেরই থাকে। বয়সের সাথে সাথে প্রোস্টেট গ্রন্থিও বৃদ্ধি পায়। প্রোস্টেট গ্রন্থি বড় হওয়া মানেই যে আবার ক্যান্সার তা কিন্তু নয়।বর্তমানে প্রোস্টেট ক্যান্সার সফলভাবে চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ করা সম্ভব। তবে এর জন্য দরকার সচেতনতা। প্রোস্টেট ক্যান্সার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। তাই কয়েক বছর পর্যন্ত সব লক্ষণ নাও থাকতে পারে। তবে প্রোস্টেট বড় হয়ে যখন মূত্রনালীকে আক্রান্ত করে তখনই কিছু লক্ষণ দেখা যায়। রোগী তখন প্রস্রাব করতে বেশ কিছু অসুবিধাবোধ করে। বিভিন্ন রকম সমস্যা হতে পারে। সবার যে আবার একই রকম সমস্যা হয় তা নয়। একেকজনের একেক রকম সমস্যা বেশি হয়। আরো পড়ুন
বন্ধুরা, পদার্থবিজ্ঞানের এক চমকপ্রদ বিষয় চুম্বকত্বের সাথে পরিচিত তোমরা কমবেশি সব... আরো পড়ুন বন্ধুরা, পদার্থবিজ্ঞানের এক চমকপ্রদ বিষয় চুম্বকত্বের সাথে পরিচিত তোমরা কমবেশি সবাই। অন্ততপক্ষে চুম্বকের সাথে পরিচিত নয় এমন লোক পাওয়া অমাবস্যার চাঁদের... আরো পড়ুন বন্ধুরা, পদার্থবিজ্ঞানের এক চমকপ্রদ বিষয় চুম্বকত্বের সাথে পরিচিত তোমরা কমবেশি সবাই। অন্ততপক্ষে চুম্বকের সাথে পরিচিত নয় এমন লোক পাওয়া অমাবস্যার চাঁদের মতই ব্যাপার হবে। চুম্বকত্ব পদার্থবিজ্ঞানের এমন এক শাখা যার রহস্যভেদ করতে গিয়েই পদার্থবিজ্ঞান চিরায়ত এবং আধুনিক- এই দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছে।কিন্তু রহস্য কি শেষ হয়েছে এই রহস্যময় জগতের? চলো বন্ধুরা, ঘুরে আসি চুম্বকত্বের (Magnetism) সুন্দর এ দুনিয়া থেকে। আজ থেকে ৪০০০ হাজার বছর আগে গ্রীসের ম্যাগনেশিয়া নামক স্থানে এক আশ্চর্য পাথরের সন্ধান পেয়ে যায় ম্যাগনেস নামে এক অতি সাধারণ মেষপালক বালক। পাথরখানা এমনভাবে তার লাঠির মাথার লোহার অংশকে ধরে রাখছে যেন কি এক মধুর বন্ধুত্ব পাথরখানার সাথে। অবাক হয়ে বালক ম্যাগনেস লক্ষ করল পাথরটির আচরণ। আরো পড়ুন
ইগিত বসে বসে অংক কষছে। সবেমাত্র সে ক্লাস ফাইভে উঠেছে। এখন সে ভাগ অংক কষছে। সে এক... আরো পড়ুন ইগিত বসে বসে অংক কষছে। সবেমাত্র সে ক্লাস ফাইভে উঠেছে। এখন সে ভাগ অংক কষছে। সে একটি সংখ্যাকে ঐ সংখ্যা থেকে ক্রমে ছোট সংখ্যা দ্বারা ভাগ করে আসছে। যেমনঃ... আরো পড়ুন ইগিত বসে বসে অংক কষছে। সবেমাত্র সে ক্লাস ফাইভে উঠেছে। এখন সে ভাগ অংক কষছে। সে একটি সংখ্যাকে ঐ সংখ্যা থেকে ক্রমে ছোট সংখ্যা দ্বারা ভাগ করে আসছে। যেমনঃ ১০÷১০=১, ১০÷৯=১.১১, ১০÷৮=১.২৫, ১০÷৭=১.৪২৮৫৭, ১০÷৬=১.৬৬৭…, ১০÷৫=২, ১০÷৪=২.৫, ১০÷৩=৩.৩৩ ..., ১০÷২=৫, ১০÷১=১০, ১০÷০=???? যখন সে ১০ কে শুন্য দ্বারা ভাগ করবে তখন সে কী লিখবে তার মাথায় আসছে না। দেখলো সে তার ভাগফল ক্রমান্বয়ে বাড়ছে কিন্তু শুন্য (০) এটা কী? সে বুঝার জন্য তার শিক্ষকের শরণাপন্ন হলো। তার শিক্ষক বললো, ইগিত তুমি তো খুব ছোট, তোমার বুঝতে একটু কষ্ট হতে পারে। সে বললো, না না কোনো সমস্যা নেই। আপনি একটু বুঝিয়ে দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। আচ্ছা, ঠিক আছে। এই বলে শিক্ষক শুরু করলো। ধরো, একটি মেশিন আছে। সেটি কোনো কিছুকে পেলে উল্টিয়ে দেয়। ধরো, আমরা ঐ মেশিনে কোনো কিছু হিসেবে সংখ্যা দিবো। একবারে এক থেকে শুরু করে অনেক বড় সংখ্যা দিব... আরো পড়ুন
বিয়ের কথা শুনলেই দাওয়াত খাওয়ার জন্য জিভে জল চলে আসে তাই না? এ যাত্রায় ওসব জল সংব... আরো পড়ুন বিয়ের কথা শুনলেই দাওয়াত খাওয়ার জন্য জিভে জল চলে আসে তাই না? এ যাত্রায় ওসব জল সংবরণ করতে হবে দাদারা! কারণ এ বিয়ে খেতে হলে হাজার মাইল পাড়ি দিতে হবে তাও... আরো পড়ুন বিয়ের কথা শুনলেই দাওয়াত খাওয়ার জন্য জিভে জল চলে আসে তাই না? এ যাত্রায় ওসব জল সংবরণ করতে হবে দাদারা! কারণ এ বিয়ে খেতে হলে হাজার মাইল পাড়ি দিতে হবে তাও আবার মহাশূন্যে। হুম, বলছি দুই চিরশত্রু সোভিয়েত আর যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণায় মিলন আর তাদের যুক্ত প্রজেক্ট অ্যাপোলো-সয়ুজের (Apollo-Soyuz) কথা। এই মিলিত প্রজেক্টকে মহাকাশে ঘর বাঁধার মিলনমেলা বলা হয়। পরিকল্পনা ছিল এরকম। সোভিয়েত ইউনিয়ন কাজাখস্থান থেকে সয়ুজ নামক মহাকশযানটি উৎক্ষেপণ করবে। ঠিক একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল থেকে অ্যাপোলো উৎক্ষেপণ করবে। এরপর এরা উভয়ে ভুপৃষ্ঠ থেকে ২২০ কিলোমিটার উপরে একে অপরের সাথে মিলিত হবে। এরপর মার্কিন মহাকাশচারীরা সোভিয়েত মহাকাশচারীদের যানে প্রবেশ করবে এবং তারা উভয় যানে বিচরণ করে মিলিতভাবে গবেষণা চালাবে। মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে এই উল্লেখযোগ্য এবং গুরত্বপূর্ণ ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৭৫ সালে। আরো পড়ুন
ফসিলটার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সিমন। আশ্চর্য! এমন ফসিল আগে কখনোই কারো হাতে আ... আরো পড়ুন ফসিলটার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সিমন। আশ্চর্য! এমন ফসিল আগে কখনোই কারো হাতে আসেনি। এত বড় দোপেয়ে দৈত্যের আকার-আকৃতি হজম করা যায় না। ভুলটা আসলে ওদেরই... আরো পড়ুন ফসিলটার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সিমন। আশ্চর্য! এমন ফসিল আগে কখনোই কারো হাতে আসেনি। এত বড় দোপেয়ে দৈত্যের আকার-আকৃতি হজম করা যায় না। ভুলটা আসলে ওদেরই। কী দরকার ছিল না জেনেশুনে একটা গ্রহের ওপর লেজার এক্সপেরিমেন্ট করা! পুরো গ্রহটাই ঝলসে গেছে। এখন প্রায় গৃহযুদ্ধের মতো কিছু একটা করে রাজি করানো গেল ব্যুরোকে, যাতে অন্তত পোড়া গ্রহ থেকে ফসিলগুলো বের করা হয়। ক্লোনিং করে জীবন দেয়া গেলেও যেতে পারে। অনেক কিছুকেই বানানো গেছে এই কয়েক বছরে, প্রায় সত্তর প্রজাতির। সিমন খুশি। তাহলে এখন একাত্তর নম্বরটার উদ্ধারে ওর নাম জ্বলজ্বল করবে। দ্রুত পা চালিয়ে চলে গেল সিগনাল রুমের দিকে, খবরটা তাড়াতাড়ি জানাতে হবে ব্যুরোকে। আর সিমনের ঠিক পেছনে, চোখহীন মানুষটার দুটো কোটর যেন দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে দেখতে থাকে নিজের পোড়া গ্রহটাকে। একা। নিঃসঙ্গ। আরো পড়ুন
প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্... আরো পড়ুন প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপের আবিষ্কার করা একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ যে রীতিমতো বিশ্ব ক্ষমতার ম... আরো পড়ুন প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপের আবিষ্কার করা একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ যে রীতিমতো বিশ্ব ক্ষমতার মাপকাঠি হয়ে উঠবে— তা তখন কে জানতো! অথচ এই পদার্থই জ্ঞান নির্ভর বিশ্বকে এক অর্থে নিজের হাতে তুলে নিলো। উলটপালট করে দিলো মহাকাল ধরে চলমান বিশ্বের গতিপথ। বিশ্ব দেয়ালবদ্ধ হয়ে গেলো পর্যায় সারণীর ৭ম পর্যায়ক্রমের ৩য় সারির B উপসারিতে জ্বলজ্বলে নীলাভ সফেদ পদার্থের। হ্যাঁ, বলছি ইউরেনিয়ামের কথা। সিসার চেয়েও ৭০ শতাংশ বেশি ঘনত্বের এই মৌল— বর্তমান বিশ্বকে জিম্মি করে রেখেছে তার মহাবিধ্বংসী ক্ষমতার দাপটে। কথাটা বোধহয় একটু ভুল হয়ে গেলো— স্রষ্টা সকল পদার্থই সৃষ্টি করেছেন মানবজাতির কল্যাণ সাধনের জন্য। আরো পড়ুন
পত্র-পত্রিকায় আমরা নিয়মিত পড়ি, অমুক দিন পৃথিবী তমুক ধূমকেতুর আঘাতে শেষ হয়ে যাবে।... আরো পড়ুন পত্র-পত্রিকায় আমরা নিয়মিত পড়ি, অমুক দিন পৃথিবী তমুক ধূমকেতুর আঘাতে শেষ হয়ে যাবে। এ সবই সংবাদ-মাধ্যমগুলোর অতিরঞ্জন। তবে যা কিছু রটে, কিছু না কিছু ঘটে ব... আরো পড়ুন পত্র-পত্রিকায় আমরা নিয়মিত পড়ি, অমুক দিন পৃথিবী তমুক ধূমকেতুর আঘাতে শেষ হয়ে যাবে। এ সবই সংবাদ-মাধ্যমগুলোর অতিরঞ্জন। তবে যা কিছু রটে, কিছু না কিছু ঘটে বলেই সামান্য কিছু সত্যতাও আছে। পৃথিবীর সাথে এমন সংঘর্ষের দিক থেকে গ্রহাণু ও ধূমকেতুদের কথাই সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসে। সুইফট টাটল (Swift-Tuttle) এমন একটি ধূমকেতু। জানা গিয়েছিল, ২১২৬ সালের ২১শে আগস্ট এটি পৃথিবীতে আঘাত হানবে। যদি সেটাই ঘটে, বৈশ্বিক দুর্যোগ অবধারিত। ইতি ঘটবে মানুষেরও। ১৯৯৩ সালে একে দেখার পরে হিসাব-নিকাশ করে দেখা গেল ২১২৬ সালে একটি সংঘর্ষ হচ্ছেই। পরে সংশোধিত হিসাবে দেখা যায়, এটি সপ্তাহের জন্যে পৃথিবীকে মিস করবে। অল্পের জন্য বাঁচা। আমরা এর দিক থেকে নিশ্চিন্তেই থাকতে পারি। তবে বিপদ যে একেবারেই নেই তা কিন্তু নয়। আজ হোক, কাল হোক, সুইফট টাটল বা এরই মতো কেউ পৃথিবীতে আঘাত হানবেই। আরো পড়ুন
সাম্প্রতিক সময়ের বেশ আলোচিত একটি প্রযুক্তির নাম ইভিএম। এর পূর্ণরূপ- “ইলেক্ট্রনিক... আরো পড়ুন সাম্প্রতিক সময়ের বেশ আলোচিত একটি প্রযুক্তির নাম ইভিএম। এর পূর্ণরূপ- “ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন”। পূর্ণাঙ্গ নামটি শুনলেই এই প্রযুক্তিটির উদ্দেশ্য ও কার্য... আরো পড়ুন সাম্প্রতিক সময়ের বেশ আলোচিত একটি প্রযুক্তির নাম ইভিএম। এর পূর্ণরূপ- “ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন”। পূর্ণাঙ্গ নামটি শুনলেই এই প্রযুক্তিটির উদ্দেশ্য ও কার্যকারিতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। ইভিএম হলো নির্বাচনে ভোটারদের ভোটগ্রহণের এমন একটি প্রযুক্তি (ই-ভোটিং প্রযুক্তি) যা মূলত ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রোমেকানিক্যাল আর ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে তৈরি। ইভিএম ব্যবহারের সুবিধা কী ? দৈনিক পত্রিকার প্রতিবেদন অনুসারে একটি ইভিএম মেশিনে প্রায় চার হাজারটি পর্যন্ত ভোট দেয়া যায়। সর্বোচ্চ ৬৪ জন প্রার্থীর তালিকা থাকে। বাটন চাপ দিয়ে অক্ষরজ্ঞানহীন ব্যক্তি পর্যন্ত অনায়াসেই ভোট দিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে গণমাধ্যমে প্রশিক্ষণমূলক ভিডিও ভোটারদের জন্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। একটি ভোট দিতে আনুমানিক ১৪ সেকেন্ড সময় লাগে । আরো পড়ুন
আজকে আমরা কিছু উন্নত প্রাণীর মস্তিষ্ক দখল সম্পর্কে জানবো। লেখার শুরুতে কিছু গুরত... আরো পড়ুন আজকে আমরা কিছু উন্নত প্রাণীর মস্তিষ্ক দখল সম্পর্কে জানবো। লেখার শুরুতে কিছু গুরত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নেই। নিউরো-প্যারাসিটিলজি বিজ্ঞানের একটি উদীয়মান শাখ... আরো পড়ুন আজকে আমরা কিছু উন্নত প্রাণীর মস্তিষ্ক দখল সম্পর্কে জানবো। লেখার শুরুতে কিছু গুরত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নেই। নিউরো-প্যারাসিটিলজি বিজ্ঞানের একটি উদীয়মান শাখা। এই শাখায় পরজীবীগুলো তাদের পোষকের স্নায়ুতন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কি অবিশ্বাস্য, তাই না! মনে করো তোমার একটি মটর গাড়ি আছে। এটা শুধু রাস্তায় চলাচল করতে পারে। তুমি যে শহরে আছো হঠাৎ লোকসংখ্যা অত্যাধিক বেড়ে গেলো। রাস্তা ঢাকা শহর থেকে আরো খারাপ হয়ে গেলো। যানবাহনের গতি প্রতি ঘন্টায় ২ কিলোমিটার। যেখানে বর্তমান ঢাকায় যানবাহনের গতি ঘন্টায় ৬ কিলোমিটার। তোমার কি করা উচিৎ? আমি জানি না তুমি কি করবে। আরো পড়ুন
বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী/গবেষক, গবেষণা কতগুলো অতুলনীয় বিশেষ শব্দ যেগুলোর জন্যে আমরা আধু... আরো পড়ুন বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী/গবেষক, গবেষণা কতগুলো অতুলনীয় বিশেষ শব্দ যেগুলোর জন্যে আমরা আধুনিক বিশ্বে এতোটা সুবিধা নিয়ে বেঁচে আছি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার দ্রুততা এ... আরো পড়ুন বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী/গবেষক, গবেষণা কতগুলো অতুলনীয় বিশেষ শব্দ যেগুলোর জন্যে আমরা আধুনিক বিশ্বে এতোটা সুবিধা নিয়ে বেঁচে আছি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার দ্রুততা এতই বেশি যে, যেন মুহুর্তের মধ্যে আমরা যুগের পরিবর্তন করছি।ইলেক্ট্রিক্যাল, এনালগ ইলেক্ট্রনিক প্রযুক্তিগুলোই যেখানে আমাদের জন্য দুর্বোধ্য সেখানে এর চেয়ে দ্রুত ও অধিক দক্ষতা সম্পন্ন প্রযুক্তিগুলো যে আমাদের আরও কৌতুহলী করে তুলবে না সেটা বলার হয়তো আর প্রয়োজন নেই। বিজ্ঞানের নতুন ছাত্ররা ভবিষ্যৎ বিজ্ঞানী কিংবা গবেষক। কিন্তু অধিকাংশ সময় তাদের দ্বিধায় পড়তে হয় যে তারা কোন বিশেষ প্রযুক্তি নিয়ে এগোবে। কোন বিশেষ প্রযুক্তিটি তাদের কাছে বিশেষ পছন্দের এবং মজাদার। বিশেষ সে সকল প্রযুক্তি গুলোর সাত পর্বের ধারাবাহিকের মধ্য থেকে আজ থাকছে ফোটোনিক্স। যাকে ভবিষ্যৎ বিজ্ঞানের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র বলা হয়। আরো পড়ুন