তেজস্ক্রিয়তা সম্পর্কিত কন্টেন্ট সমূহ
৩ টি ব্লগ
গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট লাফ দিয়ে ১৯০১ থেকে ১৯০৩ সালে চলে যাব। তবে, আলোচনায় এবারেও পদার্থবিদ্য... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট লাফ দিয়ে ১৯০১ থেকে ১৯০৩ সালে চলে যাব। তবে, আলোচনায় এবারেও পদার্থবিদ্যাই থাকছে। গত বারের সাথে এবারের কিছুটা মিল আছে। গত বার ছিল এক্স-রে। আর এবার হচ্ছে তেজস্ক্রিয়তা। মিলটা এখানেই। সেবার অবশ্য রন্টজেন একাই নোবেল পকেটে পুরেছিলেন। কিন্তু এবার নোবেল তিন জন ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ১৯০১ সালে প্রথম নোবেল পেয়েছেন একজন ব্যক্তি। ১৯০২ সালে পেয়েছেন দুই জন বিজ্ঞানী। আর, ১৯০৩ সালে এ পুরস্কার পেলেন তিন জন বিজ্ঞানী। একজন একজন করে বাড়ছে। বিকিরণের উপর চুম্বকত্বের প্রভাব নিয়ে গবেষণার সুফল দিয়ে নেদারল্যান্ডের দুই স্বদেশী হেনরি লরেঞ্জ ও পিটার জ্যিম্যান ১৯০২ সালে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।কিন্তু ১৯০২ সাল একটু স্পেশাল। প্রথমত, এ বছর নোবেল পেয়েছেন একজন নারীও। শুধু তাই নয়, এটাই আবার প্রথম পারিবারিক নোবেল। আরো পড়ুন
প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্... আরো পড়ুন প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপের আবিষ্কার করা একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ যে রীতিমতো বিশ্ব ক্ষমতার ম... আরো পড়ুন প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপের আবিষ্কার করা একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ যে রীতিমতো বিশ্ব ক্ষমতার মাপকাঠি হয়ে উঠবে— তা তখন কে জানতো! অথচ এই পদার্থই জ্ঞান নির্ভর বিশ্বকে এক অর্থে নিজের হাতে তুলে নিলো। উলটপালট করে দিলো মহাকাল ধরে চলমান বিশ্বের গতিপথ। বিশ্ব দেয়ালবদ্ধ হয়ে গেলো পর্যায় সারণীর ৭ম পর্যায়ক্রমের ৩য় সারির B উপসারিতে জ্বলজ্বলে নীলাভ সফেদ পদার্থের। হ্যাঁ, বলছি ইউরেনিয়ামের কথা। সিসার চেয়েও ৭০ শতাংশ বেশি ঘনত্বের এই মৌল— বর্তমান বিশ্বকে জিম্মি করে রেখেছে তার মহাবিধ্বংসী ক্ষমতার দাপটে। কথাটা বোধহয় একটু ভুল হয়ে গেলো— স্রষ্টা সকল পদার্থই সৃষ্টি করেছেন মানবজাতির কল্যাণ সাধনের জন্য। আরো পড়ুন
প্রিয় অনুসন্ধানী বন্ধুরা, তোমারা কি হাতঘড়ি ব্যবহার করো? যে ঘড়ির সময় সংখ্যা বিভি... আরো পড়ুন প্রিয় অনুসন্ধানী বন্ধুরা, তোমারা কি হাতঘড়ি ব্যবহার করো? যে ঘড়ির সময় সংখ্যা বিভিন্ন রঙ বিচ্ছুরিত করে। জ্বলজ্বল করে। যদি করে থাকো, তাহলে জেনে নাও তোমার... আরো পড়ুন প্রিয় অনুসন্ধানী বন্ধুরা, তোমারা কি হাতঘড়ি ব্যবহার করো? যে ঘড়ির সময় সংখ্যা বিভিন্ন রঙ বিচ্ছুরিত করে। জ্বলজ্বল করে। যদি করে থাকো, তাহলে জেনে নাও তোমার ওই হাতঘড়ি রেডিয়াম প্রযুক্তির কাছে দায়ী। অর্থাৎ রেডিয়াম এমন এক প্রযুক্তি, যা থেকে আলো ঠিকরে বেরোয়। হ্যাঁ! ঠিক ধরেছো। আজ আমরা প্রকৃতির অন্যতম এক মৌল পদার্থ রেডিয়াম সম্পর্কে ধারণা নিতে যাচ্ছি। সেই সাথে তার ফলাফল বা স্বভাব রেডিয়েশন সম্পর্কে। গতবারে আলোচিত ইউরেনিয়ামের সাথে যার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে রয়েছে। বুঝতে পারছো, রেডিয়াম অবিশ্বাস্য শক্তির আরেক অধ্যায়। আরো পড়ুন